হোম > স্বাস্থ্য

মানসিক প্রশান্তির জন্য এসিটি

ফিচার ডেস্ক

অ্যাকসেপ্টেন্স অ্যান্ড কমিটমেন্ট থেরাপি বা এসিটি হলো মানসিক সমস্যা দূর করার একটি থেরাপি। মানসিকভাবে সমস্যায় পড়লে বিশেষজ্ঞের পরামর্শে এ থেরাপি নেওয়া যেতে পারে।

মানসিকভাবে বেদনা দেয় বা কোনো বিশেষ ঘটনার কথা ভাবলেই যন্ত্রণাদায়ক চিন্তাভাবনা কিংবা অনুভূতি তৈরি হতে পারে মানুষের।কোনো না কোনো নির্দিষ্ট অবস্থা থেকে এগুলো তৈরি হয়। সেগুলো এড়ানো বা নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করলে আরও বেশি কষ্ট দেয়। এ ধারণার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে অ্যাকসেপ্টেন্স অ্যান্ড কমিটমেন্ট থেরাপি বা এসিটি।  

পারিপার্শ্বিক ঘটনার ওপর ব্যক্তির কোনো হাত থাকে না। আপনার চারপাশে এবং আপনার জীবনে যা ঘটে চলেছে, সেগুলোকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করতে শেখায় এসিটি। এ থেরাপি সামগ্রিকভাবে একজন মানুষের মনস্তাত্ত্বিক নমনীয়তা বিকাশে সহায়তা করতে পারে। এমনকি বেদনাদায়ক অনুভূতির মাঝেও এটি নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ নিতে শেখায়।

অ্যাকসেপ্টেন্স অ্যান্ড কমিটমেন্ট থেরাপিস্টরা বিভিন্ন মননশীল কৌশলের পাশাপাশি আচরণ পরিবর্তন বা বিহেভিয়ার চেঞ্জিং কৌশল ব্যবহার করে। একে প্রায়ই অন্যান্য থেরাপির সঙ্গে ব্যবহার করা হয়। এসিটিকে স্বল্পমেয়াদি প্রক্রিয়া হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।

কগনিটিভ বিহেভিয়ারাল থেরাপি, এক্সপোজার থেরাপি, মাইন্ডফুলনেস বেজড কগনিটিভ থেরাপি ইত্যাদির সঙ্গে অ্যাকসেপ্টেন্স অ্যান্ড কমিটমেন্ট থেরাপি নেওয়া যায়। তবে যেকোনো ধরনের মানসিক থেরাপি নেওয়ার আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ  জরুরি।

সূত্র: হেলথলাইন

কিডনি রোগীর বন্ধু কামরুল

কবিরাজিসহ প্রথাগত চিকিৎসার কার্যকারিতা খতিয়ে দেখছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

শীতে খিচুড়ি কেন খাবেন

এই শীতে কেন খাবেন তেজপাতা ও লবঙ্গ চা

ঘুমের ঘোরে খাওয়া রহস্যময় ও জটিল এক স্বাস্থ্য সমস্যা

যে ছয় কারণে দীর্ঘস্থায়ী শুকনো কাশি হয়

ঠান্ডার সময় ব্যায়াম শুরু করার আগে

ভারতে চিকিৎসকদের জন্য হাতে প্রেসক্রিপশন লেখার নতুন নিয়ম

জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি: অর্থায়ন বন্ধে যক্ষ্মা বিস্তারের শঙ্কা

এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৬.৫৭ শতাংশ