শর্করাজাতীয় খাবার, যেমন ভাত, আলু, মিষ্টি এগুলো বেশি পরিমাণে খেলে লিভারের সমস্যা হয়ে থাকে। বেশি ফাস্টফুড খাওয়া এবং শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম না করার কারণে ফ্যাটি লিভার হয়। আলট্রাসাউন্ড ও রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে জানা যেতে পারে লিভার কোন অবস্থায় আছে। কিন্তু অনেক সময় অন্য কারণে আলট্রাসাউন্ড করা হলেও গ্রেড ওয়ান ফ্যাটি লিভার বোঝা যায়। সে ক্ষেত্রে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন ও ব্যায়ামের মাধ্যমে এর সমাধান করা যেতে পারে।
প্রথম স্টেজগুলোতে লিভার রোগের লক্ষণ কিছুটা প্রচ্ছন্ন অবস্থায় থাকে। এ ক্ষেত্রে লক্ষণ দেখা গেলেও আলট্রাসাউন্ড করলে ধরা পড়ে। বিলিরুবিনের ওঠা-নামা ও লিভারের আকৃতির পরিবর্তন হলে তা কিছুটা চিন্তার বিষয়। কিছু লক্ষণ দেখে লিভারের সমস্যা বোঝা যায়।
⊲ দুর্বলতা, যা আগে ছিল না কিন্তু কিছুদিন ধরে টানা চলছে। এটি দুই সপ্তাহের বেশি হলে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
⊲ ডায়েট কিংবা ব্যায়াম ছাড়া হঠাৎ ওজন কমতে থাকা।
⊲ চোখ হলুদ হয়ে যাওয়া। এটি জন্ডিসের লক্ষণ। জন্ডিস লিভার সিরোসিসের একটি বিশেষ লক্ষণ।
⊲ পা ফুলে যাওয়া।
⊲ পেটে পানি জমা।
⊲ রক্তবমি করা। এটি অল্প পরিমাণে হলেও তা খুবই খারাপ লক্ষণ।
⊲ মলের রং কালো হওয়া।