হোম > স্বাস্থ্য

জেলা হাসপাতালে থাকবে মনোরোগ বিশেষজ্ঞ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের গুরুতর মানসিক রোগীদের মাঝে ৪২ শতাংশ কোনো না কোনোভাবে দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক জটিলতায় ভোগেন। এর মধ্যে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক এবং ১২ দশমিক ৬ শতাংশ শিশু-কিশোর মানসিক রোগে আক্রান্ত। মানসিক অবসাদে ভুগে দেশে বছরে ১০ হাজারের বেশি মানুষ আত্মহত্যা করে। 

এই পরিস্থিতি বিবেচনায় দেশের জেলা হাসপাতালগুলোতে সাইকিয়াট্রিস্ট (মনোরোগ বিশেষজ্ঞ) ও কমিউনিটি হাসপাতালে মানসিক স্বাস্থ্য কাউন্সিলর রাখার চিন্তাভাবনা চলছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। 

রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের বলরুমে আজ সোমবার অনুষ্ঠিত ‘স্পেশাল ইনিশিয়েটিভ ফর মেন্টাল হেলথ’ কার্যক্রমের সূচনা ও পরিচিতি অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। 

প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মানসিক রোগী বা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য আমাদের জেলা লেভেলের হাসপাতালে এখনো কিন্তু ভালো চিকিৎসা ব্যবস্থা নাই। আমরা চেষ্টা করছি প্রত্যেকটি জেলা হাসপাতালে একটা মেন্টাল হেলথ কর্নার বা একটা সাইকিয়াট্রিস্ট পদ তৈরি করা যায় কি-না। এই বিষয়গুলো আমরা খুব গুরুত্ব সহকারে দেখব। তবে এখানে লোকবল সংকটের বিষয়ও আছে। দেখা গেল আমরা পদ সৃষ্টি করেছি কিন্তু সব ফাঁকা থেকে গেল।’ 

প্রান্তিক পর্যায়ে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, ‘কমিউনিটি ক্লিনিক নিয়েও আমাদের ভাবনা আছে। সেখানেও আমরা এনসিডি কর্নার করার কথা ভাবছি। আমরা চিন্তা করব আগামীতে কমিউনিটি ক্লিনিকেও কোনোভাবে মেন্টাল হেলথের ওপর যদি কাউন্সিলের ব্যবস্থা করা যায়।’ 

স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এএইচএম এনায়েত হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি ডা. বার্ন জং রানা, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. রোবেদ আমিন প্রমুখ। 

কিডনি রোগীর বন্ধু কামরুল

কবিরাজিসহ প্রথাগত চিকিৎসার কার্যকারিতা খতিয়ে দেখছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

শীতে খিচুড়ি কেন খাবেন

এই শীতে কেন খাবেন তেজপাতা ও লবঙ্গ চা

ঘুমের ঘোরে খাওয়া রহস্যময় ও জটিল এক স্বাস্থ্য সমস্যা

যে ছয় কারণে দীর্ঘস্থায়ী শুকনো কাশি হয়

ঠান্ডার সময় ব্যায়াম শুরু করার আগে

ভারতে চিকিৎসকদের জন্য হাতে প্রেসক্রিপশন লেখার নতুন নিয়ম

জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি: অর্থায়ন বন্ধে যক্ষ্মা বিস্তারের শঙ্কা

এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৬.৫৭ শতাংশ