জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অভিযোজন সম্পর্কিত বৈশ্বিক লক্ষ্য অর্জনের জন্য দীর্ঘমেয়াদি এবং পর্যাপ্ত আর্থিক সহায়তা একটি পূর্বশর্ত। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে অভিযোজন কর্মকাণ্ড কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করার জন্য সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত উন্নয়নশীল দেশগুলোকে প্রযুক্তিগত এবং আর্থিক উভয় সহায়তা সরবরাহ করা দরকার।
আজ লন্ডনে অনুষ্ঠিত `কপ-২৬' প্রেসিডেন্সির `দ্য জুলাই মিনিস্ট্রিয়াল' এর উদ্বোধনী ও পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে এসব কথা বলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, `অভিযোজন এবং সহিষ্ণুতা ক্ষমতা বাড়িয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের ঝুঁকি হ্রাস করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ন্যাশনাল এডাপটেশন প্ল্যান (ন্যাপ) গঠন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তবে ন্যাপ বাস্তবায়নের জন্য সম্পদের সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে আমরা সচেতন। অভিযোজনের জন্য পর্যাপ্ত এবং কার্যকর সহায়তা প্রয়োজন।'
অধিবেশনটিতে সভাপতিত্ব করেন ‘কপ-২৬’ এর প্রেসিডেন্ট অলোক শর্মা। অনুষ্ঠানে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোস্তফা কামাল এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আশরাফ উদ্দিন সহ আমন্ত্রিত বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী এবং প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।