হোম > অর্থনীতি > ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান

বুধবার থেকে স্বাভাবিক সময়ে ব্যাংক লেনদেন

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী বুধবার (১১ আগস্ট) থেকে ব্যাংকগুলোতে স্বাভাবিক সময়সূচি অনুযায়ী লেনদেন হবে। ব্যাংক লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। আর লেনদেন পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে বিকেল ৬টা পর্যন্ত। এ ছাড়া ব্যাংকে কর্মরতদের পালাক্রমে দায়িত্বপালনও থাকবে না। খোলা থাকবে সব শাখা ও অফিস।

আজ সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফ-সাইট সুপারভিশন থেকে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। 

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ১১ আগস্ট থেকে স্বাভাবিক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হবে। করোনার কারণে ব্যাংক সেবা, শাখা খোলা ও কর্মীদের বিষয়ে যেসব নির্দেশনা ছিল, আগামী বুধবার থেকে তা কার্যকর থাকবে না। তবে অফিসের কর্মপরিবেশে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সেবা দিতে হবে। পাশাপাশি মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। 
করোনার পরিস্থিতির কারণে এত দিন ব্যাংক লেনদেন সীমিত করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত ৫ এপ্রিল বিধিনিষেধ আরোপের পর থেকে সীমিত পরিসরে ব্যাংকিং চলছে। 

করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গত ২৮ জুন সীমিত ও পরে ১ জুলাই কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হয়। তারপর ৪ জুলাই রোববার ব্যাংকের লেনদেন বন্ধ ছিল। পরের রোববার অর্থাৎ ১১ জুলাইও ব্যাংকের শাখা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। 

পরে আবার করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে গত ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত কঠোর লকডাউন জারি করা হয়। লকডাউনের আওতায় সপ্তাহের রোববার ও বুধবার ব্যাংক বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়। 

দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখা এবং সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় করোনা প্রতিরোধে চলমান কঠোর বিধিনিষেধ ১১ আগস্ট বুধবার থেকে শিথিল করেছে সরকার। 

ইসলামি ১০ ও সরকারি ৬ ব্যাংক: ঋণের অর্ধেকের বেশি অনাদায়ি

ছয় মাসে ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

একীভূত পাঁচ ব্যাংকের নামের সাইনবোর্ড বদলাচ্ছে আজ-কালের মধ্যেই: গভর্নর

ইস্টার্ন ব্যাংকের ৮০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন

আইডিআরএর প্রতিবেদন: নিয়ম ভেঙে বাকিতে ব্যবসা কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্সের

ব্যাংকের নিট মুনাফা ছাড়া উৎসাহ বোনাস বন্ধ

একীভূত ৫ ব্যাংকের গ্রাহকদের অর্থ ফেরত: নির্দেশনা না থাকায় অনিশ্চয়তা

সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকের টাকা ফেরতে নতুন আশা দিলেন গভর্নর

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন: কোটিপতি হিসাব বাড়ছেই

এক ব্যক্তি ও তিন প্রতিষ্ঠানকে ১৬ কোটি টাকা জরিমানা