হোম > অর্থনীতি

বিএসইসির দুই কমিশনারের পদত্যাগ

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যানের পদত্যাগের পর এবার আরও ২ জন কমিশনার পদত্যাগ করেছেন। তাঁরা হলেন অধ্যাপক ড. শামসুদ্দিন আহমেদ ও ড. রুমানা ইসলাম। আজ সোমবার আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে তাঁরা পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সদ্য পদত্যাগ করা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ ২০২০ সালের ২০ মে বিএসইসিতে কমিশনার হিসেবে যোগদান করেন। সর্বশেষ গত ৮ মে বিএসইসির কমিশনার হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে চার বছরের জন্য পুনর্নিয়োগ পান শেখ শামসুদ্দিন। দ্বিতীয় দফায় নিয়োগের তিন মাসের মাথায় এসে তাঁকে পদত্যাগ করতে হয় দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে।

১৯৯৩ সালের জুনে বিএসইসি গঠন হওয়ার পর সংস্থাটির প্রথম নারী কমিশনার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. রুমানা ইসলাম। ২০২২ সালের ৮ মে চার বছর মেয়াদে তিনি বিএসইসিতে কমিশনার হিসেবে যোগদান করেন। তবে মেয়াদ পূর্তির আগেই সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে তাঁকেও পদত্যাগ করতে হলো।

বিএসইসির সূত্রে জানা যায়, গতকাল রোববার আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের পক্ষ থেকে এই দুই কমিশনারকে পদত্যাগ করতে বলা হয়। এরপর ওই দিন বিকেলেই তাঁরা পদত্যাগপত্র জমা দেন।

এর আগে শনিবার পদত্যাগ করেন বিএসইসির চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলাম। ফলে বিএসইসির পাঁচ সদস্যের কমিশনের মধ্যে তিনজন পদত্যাগ করলেন।

এখন দায়িত্বে রয়েছেন কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী ও এ টি এম তারিকুজ্জামান। এর মধ্যে রোববারই ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে বিএসইসির দায়িত্ব দেওয়া হয় মোহাম্মদ মোহসীন চৌধুরীকে।

ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত

যশোরের খেজুর রস: লক্ষ্য ১২০ কোটি টাকার গুড় উৎপাদন

ইসলামি ১০ ও সরকারি ৬ ব্যাংক: ঋণের অর্ধেকের বেশি অনাদায়ি

ছয় মাসে ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

এনবিআর কর্মকর্তার নাম ভাঙিয়ে টাকা দাবি, সতর্কবার্তা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এল আরও ৫৭ হাজার টন গম

চট্টগ্রামে ওয়ালটন পণ্যের ক্রেতাদের হাতে উপহার হস্তান্তর

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ল আরও এক মাস

তুলা গবেষণা কেন্দ্রের ফুটি কার্পাসে নতুন সম্ভাবনা

১ জানুয়ারি কার্যকর: দেশের সব স্থলবন্দরের মাশুল বাড়ল ৫ শতাংশ