হোম > অর্থনীতি

সৌদি আরবে সরকারি কাজ করতে পারবে দুই শতাধিক বিদেশি কোম্পানি 

সৌদি আরবে ২০২৩ সালের শেষ নাগাদ ২০০ টিরও বেশি আন্তর্জাতিক সংস্থা আঞ্চলিক সদর দপ্তর খুলেছে। এসব কোম্পানি এখন দেশটির সরকারি টেন্ডার বা চুক্তিতে অংশ নিতে পারবে। দেশটির সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে। 

সৌদি আরব পূর্বে ঘোষণা করেছিল, ২০২৪ সালের পয়লা জানুয়ারি থেকে সৌদি আরবের বাইরে মধ্যপ্রাচ্যে ঘাঁটি (সদর দপ্তর) থাকা কোনো বিদেশি কোম্পানি বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে রাষ্ট্রীয় চুক্তিতে অংশ নিতে দেবে না। 

ফলে জ্বালানি, প্রযুক্তি, স্বাস্থ্যসেবা এবং আতিথেয়তাসহ বিভিন্ন সেক্টরের বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থা রিয়াদে নিজেদের সদর দপ্তর স্থাপন করে। 

এরপর বিগত বছরের ২৬ ডিসেম্বর যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সভাপতিত্বে সৌদি আরবের মন্ত্রিসভা দেশটিতে সদর দপ্তর নেই—এমন সংস্থাগুলোর জন্যও রাষ্ট্রীয় চুক্তিতে অংশ নেওয়ার প্রবিধানসমূহের অনুমোদন দেয়। তবে মন্ত্রিসভার বৈঠকে অবশ্য রাষ্ট্রীয় চুক্তিতে অংশ নেওয়ার সম্ভাব্য বিধিবিধান প্রকাশ করেনি। 

রিয়াদে সদর দপ্তর স্থানান্তর করা উল্লেখযোগ্য ফার্মগুলো হলো—মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্দার্ন ট্রাস্ট, বেচটেল এবং পেপসিকো। যুক্তরাজ্যর আইএইচজি হোটেলস অ্যান্ড রিসর্টস, পিডব্লিউসি এবং ডেলয়েট। 

নভেম্বরে ব্লুমবার্গের সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারের সময় বিনিয়োগ মন্ত্রী খালিদ আল-ফালিহ বলেছিলেন, সৌদি আরব ১৬০টি আন্তর্জাতিক সংস্থাকে এই স্কিমের অধীনে আনার লক্ষ্য অতিক্রম করেছে। 

ডিসেম্বরে সৌদি আরব ঘোষণা করে, সৌদিতে আঞ্চলিক সদর দপ্তর নিয়ে আসা বিদেশি কোম্পানিগুলোকে আর্থিক প্রণোদনা দেবে; যার মধ্যে ৩০ বছরের কর্পোরেট আয়কর ছাড় রয়েছে। 

তা ছাড়া, কিংডমে ঘাঁটি/সদর দপ্তর আছে—এমন আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো সৌদিকরণের বিধি মেনে চললে বিশেষ সুবিধা পাবে।

ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত

যশোরের খেজুর রস: লক্ষ্য ১২০ কোটি টাকার গুড় উৎপাদন

ইসলামি ১০ ও সরকারি ৬ ব্যাংক: ঋণের অর্ধেকের বেশি অনাদায়ি

ছয় মাসে ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

এনবিআর কর্মকর্তার নাম ভাঙিয়ে টাকা দাবি, সতর্কবার্তা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এল আরও ৫৭ হাজার টন গম

চট্টগ্রামে ওয়ালটন পণ্যের ক্রেতাদের হাতে উপহার হস্তান্তর

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ল আরও এক মাস

তুলা গবেষণা কেন্দ্রের ফুটি কার্পাসে নতুন সম্ভাবনা

১ জানুয়ারি কার্যকর: দেশের সব স্থলবন্দরের মাশুল বাড়ল ৫ শতাংশ