হোম > অর্থনীতি

টিটির মাধ্যমে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত পণ্য আমদানি করা যাবে

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একজন খুচরা ব্যবসায়ী সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকার পণ্য টেলিফোন ট্রান্সফার বা টিটির মাধ্যমে আমদানি করতে পারবেন। আমদানি নীতি আদেশ ২০২১-২৪ আজ সোমবার মন্ত্রিসভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে গতকাল সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। 

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, আগে একজন ব্যবসায়ী টিটির মাধ্যমে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকার পণ্য আমদানির সুযোগ পেতেন। ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে এর পরিধি বাড়ানো হয়েছে। নতুন আমদানি নীতি আদেশে এ সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এতে অনেক ব্যবসায়ী পণ্য আমদানির সুযোগ পাবেন। 

টেলিফোন ট্রান্সফার বা টিটির মাধ্যমে দ্রুত সময়ের মধ্যে এক ব্যাংক হিসাব থেকে অন্য ব্যাংক হিসাবে অর্থ স্থানান্তর করা যায়। এত দিন এর মাধ্যমে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা পর্যন্ত স্থানান্তর করা যেত। এবার এর পরিসর বাড়িয়ে ৫ লাখ টাকা করা হলো। এতে ব্যবসায়ীদের পক্ষে কম সময়ে পণ্য আমদানি-বাবদ সরবরাহকারীর পাওনা পরিশোধ সম্ভব হবে। 

তবে কৃষিপণ্য আমদানির ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে জানিয়ে খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘কৃষিপণ্য আমদানি করতে হলে নিয়মকানুন অনুসরণ করতে হবে। এসব পণ্যে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের জীবাণু রয়েছে কি-না, তা পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়ার পরই সেগুলো দেশে প্রবেশের সুযোগ পাবে। পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়া কৃষিপণ্য দেশে ঢুকতে পারবে না।’ 

কৃষিপণ্য আমদানির ক্ষেত্রে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘হাইব্রিড সিড আমদানি করার পর বাংলাদেশ ধান গবেষণা পরিষদ ও কৃষি গবেষণা পরিষদ থেকে তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। সে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই তা ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়। 

ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত

যশোরের খেজুর রস: লক্ষ্য ১২০ কোটি টাকার গুড় উৎপাদন

ইসলামি ১০ ও সরকারি ৬ ব্যাংক: ঋণের অর্ধেকের বেশি অনাদায়ি

ছয় মাসে ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

এনবিআর কর্মকর্তার নাম ভাঙিয়ে টাকা দাবি, সতর্কবার্তা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এল আরও ৫৭ হাজার টন গম

চট্টগ্রামে ওয়ালটন পণ্যের ক্রেতাদের হাতে উপহার হস্তান্তর

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ল আরও এক মাস

তুলা গবেষণা কেন্দ্রের ফুটি কার্পাসে নতুন সম্ভাবনা

১ জানুয়ারি কার্যকর: দেশের সব স্থলবন্দরের মাশুল বাড়ল ৫ শতাংশ