হোম > অর্থনীতি

পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বিনিয়োগকারীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের কর্মকর্তা মো. নুরুজ্জামান। পুঁজিবাজারে গত আড়াই মাসের দরপতনে তিনি প্রায় লাখ টাকার মতো পুঁজি হারিয়েছেন। পোর্টফোলিওতে থাকা শেয়ার বিক্রি করা বা নতুন শেয়ার কিনছেন না এই বিনিয়োগকারী। ঈদের পর পুঁজিবাজার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেবেন।

নুরুজ্জামানের মতো অসংখ্য বিনিয়োগকারী ঈদের পরে পুঁজিবাজার কোন দিকে যায়, তা দেখার অপেক্ষায় রয়েছেন। বর্তমানে বিনিয়োগকারীদের সিংহভাগই লোকসানের কারণে শেয়ার বিক্রি এবং নতুন করে শেয়ার কিনতে পারছেন না। ঈদ-পরবর্তী পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের পরই বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেবেন তাঁরা। 

বিনিয়োগকারীরা বলছেন, বাজার ঘুরে দাঁড়ালে নতুন করে বিনিয়োগ বা পুঁজিবাজারে থাকবেন। আর তা না হলে অনেকেই পুঁজিবাজার ত্যাগের সিদ্ধান্ত নেবেন। এ বিষয়ে নুরুজ্জামান বলেন, ঈদের পর কী হয়, অপেক্ষায় আছি। পরিস্থিতি ভালো না হলে শেয়ার বিক্রি করে দেব। এ ছাড়া তো উপায় নেই। ভালো হলে অবশ্যই নতুন কিছু বিনিয়োগের চেষ্টা করব। 

আরেক বিনিয়োগকারী ফিদুল বিশ্বাস বলেন, ‘বিনিয়োগকারীরা ভয় থেকে শেয়ার ছেড়ে দিচ্ছেন। গ্যাম্বলাররাও (জুয়াড়ি) শেয়ার ছেড়ে দিচ্ছে, এসব কারণে বাজার খারাপ হচ্ছে। সাধারণ বিনিয়োগকারীরা এমন পর্যায়ে চলে গেছে যে বিক্রিও করতে পারছে না, কিনতেও পারছে না। ঈদের পর কী হবে তা অনিশ্চয়তার মধ্যে। তারপরই হয়তো সবাই সিদ্ধান্ত নেবেন। আমি মনে করি, গ্যাম্বলাররা না তুললে বাজার ওপরে উঠবে না।’ 

এ বিষয়ে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের আগে বা পরে বলে নয়, এ রকম পরিস্থিতি দীর্ঘ সময় ধরে চলুক, এটা আমরা চাই না। গতিশীল ব্যবসার ধর্মই হলো কেউ চলে যাবে, নতুন করে কেউ আসবে।’

আরও কমেছে পেঁয়াজ আলু ও সবজির দাম

জাতীয় নির্বাচনের প্রার্থীদের ই-রিটার্ন দাখিলে এনবিআরের হেল্প ডেস্ক

আকাশপথে পণ্য পরিবহনে অফডক চান ব্যবসায়ীরা

আইএফআইসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের জন্য মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

বিএসআরএম স্টিলসের ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

রোজার আগে কমেছে খেজুরের আমদানি শুল্ক

২০১৭ সালের পর সবচেয়ে খারাপ অবস্থানে ডলার

মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদ বাড়ল

রাজধানীতে শুরু হয়েছে চার দিনের আবাসন মেলা

যুব কর্মসংস্থানে ১৮৩৯ কোটি টাকা ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক