হোম > সারা দেশ > নাটোর

টিসিবির কার্ড নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ১

বড়াইগ্রাম (নাটোর) প্রতিনিধি

গুলিবিদ্ধ রুবেল হোসেন। ছবি: আজকের পত্রিকা

নাটোরের বড়াইগ্রামে টিসিবির কার্ড বণ্টন নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে রুবেল হোসেন নামের এক কর্মী গুলিবিদ্ধ হন। আজ বুধবার দুপুরে উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের রাজাপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

গোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, এবারের টিসিবির কার্ড উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শামসুল আলম রণি এবং জামায়াত নেতাদের পক্ষ থেকে বিতরণ করা হচ্ছে। আজ বিতরণ কার্যক্রম নিয়ে রণির চাচা ইউপি সদস্য বেলালের সঙ্গে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক শাহিন খলিফার সমর্থক সামাদ মেম্বারের বিতর্ক হয়।

তিনি আরও বলেন, ‘কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে দেশীয় লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘর্ষ শুরু হলে পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরদী উপজেলার মুলাডুলি, ফরিদপুরের কিছু টোকাই মাস্তান গুলি চালাতে শুরু করে। এতে রুবেল হোসেন নামের শাহিন গ্রুপের এক বিএনপি কর্মীর ডান হাতে গুলিবিদ্ধ হন। রুবেলকে উদ্ধার করে বনপাড়ায় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’

শাহিন খলিফা বলেন, ‘রণির চাচা ইউপি সদস্য বেলাল হোসেন টিসিবির কার্ড দিয়ে ১ হাজার টাকা করে চাঁদা নিচ্ছিলেন। আমরা প্রতিবাদ করায় রণির লোকেরা সংঘর্ষে জড়ায়। তাদের ভাড়াটিয়া গুন্ডারা অবৈধ অস্ত্র নিয়ে হামলা করেছে।’

শামসুল আলম রণি বলেন, ‘ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ রয়েছে। মুখে বললে হবে না। কার্ড দিয়ে টাকা নেওয়ার প্রমাণ দিতে পারলে নাকে খত দিয়ে রাজনীতি ছেড়ে দেব।’

বড়াইগ্রাম থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহবুবুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে। কোনো অভিযোগ করা হয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সিরাজগঞ্জে অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

জয়পুরহাটে ট্রাক–ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১

সাজিদের মৃত্যুতে রাষ্ট্রের কাছে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

দুর্গাপুরে বধ্যভূমিতে শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা ও মোনাজাত

রাকসুর জিএসকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার ফেসবুক পোস্ট

বগুড়ায় ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে চালক নিহত, আহত তিন

গভীর নলকূপ খনন: বরেন্দ্রজুড়ে শত শত মৃত্যুকূপ

শিশু সাজিদের শেষ বিদায়ে হাজারো মানুষের ঢল

আমার একটা কলিজা হারায় ফেলছি, বিচার চাই: সাজিদের বাবা

প্রাথমিকে শতভাগ বই, মাধ্যমিকে এল অর্ধেক