‘আমার একটা ভোট নষ্ট করুম ক্যান? আমি তো হ্যার কারণে ভাতা পাই। আমি হ্যারে ঠকামু ক্যান। বেশিক্ষণ লাগে নাই ভোট দিতে, এহন বাড়ি যাইতাছি।’ কথাগুলো সত্তরোর্ধ্ব নারী গোলাপি রানী দাসের।
রোববার সকালে নারায়ণগঞ্জের কাঞ্চন এলাকার ভারতচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ে সকাল সাড়ে ৯টায় দেখা মেলে গোলাপি রানী দাসের।
ভোটকেন্দ্রে এসেছেন ক্র্যাচে ভর দিয়ে। দুই পায়ে সমস্যা থাকায় হাঁটতে পারেন না ঠিকমতো। তবু শীত বা শারীরিক প্রতিবন্ধকতা দমাতে পারেনি তাঁকে। প্রতিবন্ধী ও বয়স্ক ভাতা পান বিধায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশের অংশ হিসেবে ছুটে এসেছেন ভোট দিতে। তাঁর সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার এই প্রতিনিধির।
কাঞ্চনের এই ভোটকেন্দ্রে সকাল থেকেই ভোটার উপস্থিতি কম। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করেন প্রিসাইডিং অফিসার মোহাইমিন।
তিনি বলেন, ‘সকালে ভোটার কম থাকলেও এখন ধীরে ধীরে বাড়ছে। আশা করছি ১০টা নাগাদ ভোটারদের বাড়তি উপস্থিতি দেখা যাবে। এখানে কোনো সমস্যা নেই।’