হোম > সারা দেশ > বরগুনা

শেখ হাসিনার সঙ্গে ফোনালাপ: বরগুনার আ.লীগ নেতার নামে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা

পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর কবিরের (৬০) বিরুদ্ধে বরগুনা সদর থানায় রাষ্টদ্রোহ মামলা হয়েছে। বরগুনা সদর থানার পরিদর্শক (এসআই) শামীম আহম্মেদ বাদী হয়ে গতকাল মঙ্গলবার মামলাটি করেন।

বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুর হাসান এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাহাঙ্গীর কবিরকে প্রধান আসামি করে গতকাল রাতে সদর থানায় মামলা হয়েছে। পৃথক দুটি চাঁদাবাজিv মামলায় জাহাঙ্গীর কবির বর্তমানে বরগুনা জেলা কারাগারে আছেন। গতকালের মামলায় তাঁকে শ্যোন অ্যারেস্ট দেখানো হয়েছে।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের পর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছাড়েন। তাঁর সঙ্গে জাহাঙ্গীর কবিরের একটি ফোনালাপ ১২ আগস্ট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরদিন ঢাকা থেকে পুলিশের একটি দল এসে বরগুনা সদর থানার পুলিশ ও বরগুনা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে জাহাঙ্গীর কবিরকে আটক করে। পরে তাঁকে চাঁদাবাজির দুই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, গত ১২ আগস্ট ভারতে অবস্থানরত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে জাহাঙ্গীর কবিরের ফোনালাপ যড়যন্ত্রের অংশ। তারই অংশ হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের জন্য জাহাঙ্গীর কবিরের নেতৃত্বে ১০ আগস্ট বরগুনা শহরে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়। ওই মিছিল সমাবেশ থেকে নেতা-কর্মীরা জাহাঙ্গীর কবিরের বাসায় যান। এ ছাড়া তাঁরা প্রকাশ্যে পাল্টা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বর্তমান সরকারকে উৎখাতের হুমকি দেন। এ ঘটনা বাংলাদেশের প্রচলিত আইন অনুসারে রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধ।

পাথরঘাটায় জামায়াতের কর্মিসভায় হামলার অভিযোগ, ১৫ জন আহত হওয়ার দাবি

বাবার ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ছেলের

বরগুনায় স্বামীকে গলা টিপে হত্যা, স্ত্রী ও প্রেমিক আটক

ছাত্রীকে তুলে নিতে বখাটেদের বাধা দেওয়ায় মাদ্রাসা সুপারকে মারধর, থানায় অভিযোগ

বরগুনায় মধ্যরাতে ফেসবুকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা

ইয়াবাসহ দুলাভাই-শ্যালিকা গ্রেপ্তার

চার নারীসহ পাঁচজনকে কোপানোর ঘটনায় মামলা, জেলহাজতে তিনজন

আমতলীতে ধান কাটতে বাধা দেওয়ায় চার নারীসহ পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম

বরগুনায় বিএনপির মেয়াদোত্তীর্ণ সব কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা

তিন দপ্তর ‘ম্যানেজ’ করে দেদার চলছে জাটকা শিকার