প্রথম দিন সাঞ্জামুল ইসলামের সেঞ্চুরিতে ৩০০ রানের ভিত পায় রাজশাহী। আশিকুর রহমান শিবলির সেঞ্চুরিতে পদ্মাপারের দলটিকে ভালোই জবাব দিচ্ছে ঢাকা। শিবলির সেঞ্চুরির দিনে আক্ষেপ নিয়ে মাঠে ছেড়েছেন ঢাকার আরেক ব্যাটার আনিসুল ইসলামের। প্রথম ইনিংসে দলটির হয়ে বল হাতে সবচেয়ে সফল আশরাফুল ইসলাম সিয়াম।
রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের করা ২৯৮ রানের জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৪ উইকেট হারিয়ে ২৫২ রান করেছে ঢাকা। ১১২ রান নিয়ে তৃতীয় দিন ব্যাট করতে নামবেন শিবলি। তাঁর সঙ্গী তাইবুর ১২ রানে অপরাজিত আছেন। ৩ রানের জন্য সেঞ্চুরি বঞ্চিত হন আনিসুল। ব্যক্তিগত ৯৭ রানে সাঞ্জামুলের বলে সাব্বিরের হাতে ক্যাচ দেন তিনি।
সিলেট একাডেমি গ্রাউন্ডে খুলনা ও সিলেটের প্রথম দিনের খেলা হয়নি। দ্বিতীয় দিন আগে ব্যাটিং করে ২৫৯ রানে অলআউট হন সফরকারীরা। মোহাম্মদ মিঠুন ৪৪ ও কালাম সিদ্দিকী করেন ৩৬ রান। সিলেটের হয়ে নাসুম আহমেদ ৪ উইকেট নেন। জবাবে বিনা উইকেটে ২৮ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে চায়ের দেশের দলটি।
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে ময়মনসিংহ-চট্টগ্রাম ম্যাচে এদিন ১৪ উইকেট পড়েছে। ৮ উইকেট হারিয়ে ব্যাট করতে নামা ময়মনসিংহ অলআউট হয়েছে ২৮৮ রানে। জবাবে শুভাগত হোম ও আরিফ আহমেদের ঘূর্ণি জাদুতে ২১০ রানে গুটিয়ে গেছে চট্টগ্রাম। সমান চারটি করে উইকেট নেন শুভাগত ও আরিফ। ৭৮ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ৮২ রানে ২ উইকেট হারিয়েছে ময়মনসিংহ। ১৬০ রানের লিড পেয়েছে তারা।
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় দিন শেষে বরিশালের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েছে রংপুর। দক্ষিণের দলটির করা ১৯৬ রানের জবাবে ২০২ রানে অলআউট হয় তানভীর হায়দাররা। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ৯০ রানে ৭ উইকেট হারিয়েছে বরিশাল। ৩ উইকেট হাতে রেখে ৮৪ রানে এগিয়ে আছে তারা। ২৪ রানে ৩ উইকেট নিয়ে বরিশালকে অলআউট করার কাজটা সামনে থেকেই করছেন রিশাদ হোসেন।