লকডাউন ১৪ তারিখ পর্যন্ত চলমান আছে কিন্তু সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি হ্রাস করা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে বাংলাদেশে যে বিধিনিষেধ রয়েছে সেটা অসম্পূর্ণ। সামনে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বিজ্ঞানসম্মত স্টান্ডার্ড লকডাউন এবং কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা উচিত। এটা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের বিজ্ঞানসম্মত পদক্ষেপ। লকডাউন শিথিল করা মানে হলো সংক্রমণ বেড়ে যাওয়া, রোগীর সংখ্যা বাড়া, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়া, হাসপাতালে রোগীর উপচে পড়া ভিড় হওয়ার আশঙ্কা শিথিলতা বিপর্যয় তৈরি করবে ফলে মৃত্যু এবং শনাক্ত বেড়ে যাবে।
এই আট দিনে সংক্রমণ বিস্তার ঘটবে। বিস্তৃত সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আনতে আবার নতুন করে শুরু করতে হবে। আক্রান্ত এবং মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে যাবে। জন-জীবন এবং স্বাস্থ্যের ক্ষতি স্বীকার করেই আমাদের আট দিন পর আবার নতুন বিধিনিষেধে যেতে হবে। এই আট দিনে একটা ব্যাপক ক্ষতি হয়ে যাবে।
আমরা বিধিনিষেধ শিথিল করেছি কিন্তু করোনাভাইরাস তো তার গতি এবং সংক্রমণ ক্ষমতা শিথিল করবে না।