হোম > জাতীয়

সাত প্রকৌশলী জামিন বাতিল প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্পের বালিশ-কাণ্ডের মামলায় পাবনা গণপূর্ত বিভাগের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুল আলমসহ সাত প্রকৌশলীর জামিন কেন বাতিল করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

আজ সোমবার জামিন বাতিলে দুদকের আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি এস এম মজিবুর রহমানের ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চ এ রুল দেন।

সাত প্রকৌশলী হলেন পাবনা গণপূর্ত বিভাগের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুল আলম, উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী আহমেদ সাজ্জাদ খান ও মোস্তফা কামাল, উপ সহকারী প্রকৌশলী জাহিদুল কবীর, শফিকুল ইসলাম, সহকারী প্রকৌশলী মো. তারেক ও আমিনুল ইসলাম।

দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান, রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।

রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্পের বালিশ-কাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর দুদক পাবনায় চারটি মামলা দায়ের করেন। দুদকের উপ-পরিচালক নাসির উদ্দিন ও উপ-সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজ বাদী হয়ে পাবনায় দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে এ সব মামলা করেন।

এজাহারে বলা হয়েছে, পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে লাভবান করতে গণপূর্ত অধিদপ্তরের কতিপয় প্রকৌশলী রূপপুর গ্রিন সিটির ২০ তলা ফাউন্ডেশনের ৬ ইউনিটবিশিষ্ট এক নম্বর ভবনের কিছু সিভিল এবং ই/এম ওয়ার্কসহ আইটেম কেনাকাটার ক্ষেত্রে বাজারমূল্য থেকে বেশি মূল্য দেখানো হয়। অতিরিক্ত পরিবহন খরচ, তলাভিত্তিক উত্তোলন খরচ ও শ্রমিকের মজুরি যোগ করে প্রাক্কলন প্রস্তুত করা হয়।

উল্লেখ্য, গত ১৩, ১৫ ও ১৬ জুন পাবনার আদালত সাত আসামিকে ভিন্ন ভিন্ন আবেদনে জামিন দেন।

নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব

নির্বাচনী ব্যয় বেশি হলে ভোটে জিতে জনগণের কাছ থেকে আদায় করা হয়: দেবপ্রিয়

ব্যালট পেলেন পৌনে ২ লাখ প্রবাসী, সর্বোচ্চ নিবন্ধন সৌদি আরব থেকে

কে এই আতাউর রহমান বিক্রমপুরী

নির্বাচন ও গণভোটের প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক হলেন আলী রীয়াজ

বিদ্যুৎ খাতে ৯৬ শতাংশ বিনিয়োগই জীবাশ্ম জ্বালানিতে: টিআইবি

রামপুরায় ২৮ জন হত্যা: সাবেক দুই বিজিবি কর্মকর্তাসহ চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন

আতাউর রহমান বিক্রমপুরী কারাগারে

পাঁচ সদস্যের কমিশন, চার বছর মেয়াদ রেখে দুদকের অধ্যাদেশ জারি

নতুন প্রধান বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী