হোম > জীবনধারা

মাছের পুর দিয়ে মোমো

উপকরণ
কাতল মাছ ৩০০ গ্রাম, পেঁয়াজকুচি ২টি মাঝারি, কাঁচা মরিচকুচি ১টি, ১টি মাঝারি রসুনকুচি, লেবুর রস বা ভিনেগার ১ টেবিল চামচ, শুকনা মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, গোলমরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, সয়াবিন তেল ৩ টেবিল চামচ, ময়দা দেড় কাপ।

প্রণালি
একটি বড় বাটিতে ময়দা, লবণ ও ১ টেবিল চামচ তেল নিন। পরিমাণমতো পানি দিয়ে ভালো করে ডো তৈরি করে নিতে হবে। এবার পিস করে রাখা কাতল মাছ কয়েক মিনিট সেদ্ধ করে কাঁটা ছাড়িয়ে নিতে হবে। সেদ্ধ করা মাছে পেঁয়াজ ও মরিচকুচি, শুকনো মরিচ ও গোলমরিচের গুঁড়া, লবণ, ১ টেবিল চামচ তেল ও লেবুর রস বা ভিনেগার দিয়ে মেখে নিন। মিশ্রণটি ৩০ মিনিট ঢেকে রাখুন। এবার বেলন পিঁড়িতে তৈরি করে রাখা ডো অল্প করে নিয়ে ছোট ছোট রুটি বানিয়ে নিন। রুটির ভেতরে মাখিয়ে রাখা মাছের কিমা দিয়ে পছন্দমতো স্টাইলে মোমো তৈরি করে নিন।

চুলায় একটি হাঁড়িতে পানি গরম করুন। হাঁড়ির মুখে বাঁশের জালি বা মোমো বানানোর পাত্র বসিয়ে দিন। পানি ফুটে উঠলে তাতে মোমোগুলো সাজিয়ে ঢাকনা দিয়ে ১০ থেকে ১২ মিনিট ভাপিয়ে নিন। ভাপ হয়ে গেলে প্লেটে সাজিয়ে গরম-গরম সস বা চাটনি দিয়ে পরিবেশন করুন কাতল মাছের মোমো।

রেসিপি: পর্ণা সামন্ত, 

জাপানের ‘অলিখিত নিয়ম’—যেগুলো না জানলে বিব্রত হতে পারেন পর্যটকেরা

নতুন বছরে চুলের ছাঁটে বদল আনতে চাচ্ছেন? এই হেয়ারকাটগুলো বিবেচনায় রাখতে পারেন

আজকের রাশিফল: অন্যের নামে সঙ্গীকে ডেকে হুলুস্থুল বাধাবেন, হঠাৎ অর্থপ্রাপ্তির সম্ভাবনা

২০২৫ সালের বিয়ের সাজে যা কিছু এল এবং গেল

বিয়ের ঘরোয়া আয়োজনে ভোজন পর্বে যা রাখতে পারেন

যেমন হবে বাইকারদের শীতপোশাক

মধুতে বিষ! শত শত বছর ধরে খেয়ে চলেছে মানুষ এই বিশেষ মধু

শীতে চাদর স্টাইলিং করবেন যেভাবে

সবুজ পৃথিবীর জন্য ২০২৬: নতুন বছরে কিছু পরিবেশবান্ধব সংকল্প নিন

শীতে ময়শ্চারাইজার ব্যবহারের পাশাপাশি খেতে হবে এই কয়েকটি খাবার