হোম > ইসলাম

দুনিয়ার কষ্টের পর এক চিরস্থায়ী শান্তি জান্নাত

শাব্বির আহমদ

জান্নাত—এটি কোনো কাল্পনিক স্বপ্ন নয়। এটি সেই অনন্ত আশ্রয়, যেখানে নেই দুঃখ-দুর্দশা, চোখের জল, ব্যথার স্পর্শ, নেই মৃত্যু কিংবা বিচ্ছেদ। জান্নাত মানে শান্তি, অপার সুখ। আর সেই জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন স্বয়ং আল্লাহ।

এই দুনিয়ায় আমরা ক্লান্ত হই। অসুস্থ হই। হারিয়ে ফেলি প্রিয়জন। লড়াই করি প্রতিনিয়ত। জান্নাত হলো সেই পুরস্কার, যেখানে ক্লান্তি নেই, আছে প্রশান্তি। যেখানে প্রতিটি নিশ্বাস হবে স্বস্তির। সেখানে দেখা হবে ভালোবাসার। কোনো হিংসা থাকবে না, পাপ থাকবে না, থাকবে কেবল ভালোবাসার মানুষগুলো নিয়ে অনন্ত বসবাস।

কিন্তু এই জান্নাত কি সবাই পাবে? না। এটি তাদের জন্য, যারা চোখের জল ফেলে, রাতে উঠে নামাজ পড়ে। যারা মানুষের কষ্ট লাঘব করে। কারও কষ্টের মাধ্যম হয় না। নিজে ক্ষুধার্ত থেকে অন্যকে খাওয়ায়। যারা পাপের ডাক শুনেও, মুখ ফিরিয়ে নেয়। যারা আল্লাহর জন্য ভালোবাসে। তারই জন্য ঘৃণা করে এবং আল্লাহর ভয়ে কাঁদে।

পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘যারা ইমান আনে ও সৎকাজ করে, তাদের জন্য থাকবে এমন জান্নাত; যার নিচ দিয়ে বয়ে যাবে ঝরনাধারা।’ (সুরা বাইয়িনাহ: ৭-৮)

জান্নাত এমন এক পুরস্কার—যার এক ফোঁটা নেয়ামতের তুলনাও এই দুনিয়ার হাজার বছরের সুখে মেলে না। তাই আজকের প্রতিটি ভালো কাজ, প্রতিটি ত্যাগ, প্রতিটি অশ্রু—একটি জান্নাতের টিকিট।

লেখক: শিক্ষার্থী, আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া মাখজানুল উলুম, ঢাকা

রমজানের প্রস্তুতি শুরু হোক রজব মাস থেকেই

নতুন বছরে মুমিনের আত্মসমালোচনা

দক্ষিণ ভারতের প্রাচীনতম ৩ মসজিদ

মুসলিম নারীর সৌন্দর্যচর্চায় হালাল নেলপলিশ

আজকের নামাজের সময়সূচি: ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫

তারেক রহমানের পোস্টে সুরা আলে ইমরানের ২৬ নম্বর আয়াত

সফর শেষে নিজ দেশে ফিরে যে আমল করতেন নবীজি

অতিথিকে যেভাবে সম্মান করতে বলেছেন নবীজি (সা.)

যেসব দোয়ায় রয়েছে পরকালীন মুক্তি ও অসামান্য সওয়াব

আজকের নামাজের সময়সূচি: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫