হোম > বিশ্ব > মধ্যপ্রাচ্য

ওমরাহর তাওয়াফের জন্য কাবার প্রাঙ্গণ নির্দিষ্ট করল সৌদি আরব

ওমরাহ পালনকারীদের তাওয়াফের জন্য কাবার প্রাঙ্গণ বেঁধে দিয়েছে সৌদি আরব। নির্দিষ্ট এই প্রাঙ্গণের বাইরে কাবার অন্য এলাকায় প্রবেশ করা যাবে না। নিরাপত্তা নিশ্চিত করে কোনো বিঘ্ন ছাড়া ও স্বাচ্ছন্দ্যে ওমরাহর আচার-অনুষ্ঠান পালনের জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানায় কর্তৃপক্ষ। 

সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদন অনুসারে, নামাজের জন্য ওমরাহর স্থান বাদ দিয়ে মসজিদের অন্য জায়গা ব্যবহার করতে বলা হয়েছে।

মুসলমানদের পবিত্র রমজান মাস সামনে রেখে ওমরাহ মৌসুম যখন তুঙ্গে, তখন এই পদক্ষেপের ঘোষণা দেওয়া হয়। আগামী ১১ মার্চ থেকে আরবি চন্দ্র মাস রমজান শুরু হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 

যেসব মুসলিম বার্ষিক হজ পালন করতে পারেন না, তাঁরা এই সময়টাতে ওমরাহ পালনের জন্য সৌদি আরবে যান। 

সাম্প্রতিক মাসগুলোতে সারা বিশ্ব থেকে আসা মুসলমানদের ওমরাহ পালনে সুবিধার জন্য বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়েছে সৌদি আরব। ব্যক্তিগত, পর্যটক বা ভ্রমণ ভিসা নিয়েই মুসলিমরা ওমরাহ পালন করতে পারবেন এবং ই-অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিংয়ের মাধ্যমে হজরত মোহাম্মদ (সা.)-এর রওজা মোবারকে যেতে পারবেন।

সৌদি কর্তৃপক্ষ ওমরাহ ভিসার মেয়াদ ৩০ দিন থেকে বাড়িয়ে ৯০ দিন করেছে এবং ভিসাধারীদের সব ধরনের স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে সৌদি আরবে প্রবেশ এবং যেকোনো বিমানবন্দর দিয়ে বের হওয়ার অনুমতি দিয়েছে। নারী হাজিদের হজ বা ওমরাহ পালনের জন্য সঙ্গে মাহরাম আনার প্রয়োজন নেই।

গাজায় হামাসবিরোধী ইসরায়েলি প্রক্সি গোষ্ঠীর নেতা ইয়াসির আবু শাবাব নিহত, কে তিনি

গাজায় যুদ্ধবিরতি খুব ভালোভাবে চলছে, দ্বিতীয় ধাপ শুরু শিগগির: ট্রাম্প

মার্কিন মধ্যস্থতায় ৪০ বছরের মধ্যে প্রথমবার সরাসরি আলোচনায় লেবানন-ইসরায়েল

ফিলিস্তিনের নেলসন ম্যান্ডেলা: বারঘৌতির মুক্তির দাবিতে সোচ্চার দুই শতাধিক বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব

‘সর্বত্র ভূত দেখে’ যত্রতত্র ‘বোমা ফেলছেন বিবি’, লাগাম টানতে ব্যর্থ যুক্তরাষ্ট্র

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রই একমাত্র সমাধান—পোপ

দুর্নীতির মামলায় প্রেসিডেন্টের কাছে নেতানিয়াহুর ক্ষমা প্রার্থনা

গাজার পুলিশ বাহিনী গঠনে হাজারো ফিলিস্তিনিকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে মিসর

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছে, নিহত ৭০ হাজার ছাড়াল

সংঘবদ্ধ নির্যাতন ‘কার্যত’ ইসরায়েলের রাষ্ট্রনীতি, কুকুর হামলা, যৌন নির্যাতনের চিত্র জাতিসংঘের প্রতিবেদনে