হোম > স্বাস্থ্য > স্বাস্থ্য টিপস

মাসল ক্র্যাম্প প্রতিরোধে প্রাকৃতিক উপায়

ফিচার ডেস্ক

ছবি: সংগৃহীত

কয়েকটি পদ্ধতিতে মাসল ক্র্যাম্প নিরোধ করা যায়।

বিট: মাসল ক্র্যাম্প হলে পেশি টান টান হয়ে যায়। তখন পা শিথিল করা যায় না। এটি কষ্টদায়ক ও অস্বস্তিকর। এ জন্য বিট খেতে পারেন। এতে ইলেকট্রোলাইট ঠিক করার প্রায় সব উপাদান আছে। এটি খেলে পুষ্টির ঘাটতির কারণগুলো থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে; বিশেষ করে দিনে দুই বেলা অর্ধেক পরিমাণ বিট খেতে পারেন সালাদ বা জুস করে।

কলা: কলা পটাশিয়ামের ভালো উৎস। প্রচুর ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালসিয়াম এতে আছে। এগুলো ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য ঠিক রাখে। তাই নিয়মিত কলা খাওয়া পেশির ক্র্যাম্পিং রোধে ম্যাজিক পথ্য হিসেবে কাজ করে।

মিষ্টিআলু: কলার মতো মিষ্টিআলুও পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামে ভরপুর। মিষ্টি আলু খাওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়ার কারণ, এতে কলার চেয়ে ছয় গুণ বেশি ক্যালসিয়াম রয়েছে। কেবল মিষ্টিআলু নয়, আলু ও কুমড়াও এ ক্ষেত্রে দারুণ খাবার। এ ছাড়া মিষ্টিআলুতে প্রাকৃতিকভাবে পর্যাপ্ত পানি থাকে। ফলে এটি শরীরে পানির ভারসাম্য ঠিক রাখতে সহায়ক।

পর্যাপ্ত পানি: সাধারণত আমাদের এই জলবায়ুতে দুই থেকে আড়াই লিটার পানি প্রতিদিন পান করা উচিত।

কিন্তু শীতের দিনে পানি পান কমে যায়, তাই শরীরে পানির ঘাটতি হয়। মাসল ক্র্যাম্প এর অন্যতম কারণ। শীতে কুসুম গরম পানি পান করে শরীরে পানির ভারসাম্য ঠিক রাখুন।

কিডনি রোগীর বন্ধু কামরুল

কবিরাজিসহ প্রথাগত চিকিৎসার কার্যকারিতা খতিয়ে দেখছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

শীতে খিচুড়ি কেন খাবেন

এই শীতে কেন খাবেন তেজপাতা ও লবঙ্গ চা

ঘুমের ঘোরে খাওয়া রহস্যময় ও জটিল এক স্বাস্থ্য সমস্যা

যে ছয় কারণে দীর্ঘস্থায়ী শুকনো কাশি হয়

ঠান্ডার সময় ব্যায়াম শুরু করার আগে

ভারতে চিকিৎসকদের জন্য হাতে প্রেসক্রিপশন লেখার নতুন নিয়ম

জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি: অর্থায়ন বন্ধে যক্ষ্মা বিস্তারের শঙ্কা

এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৬.৫৭ শতাংশ