হোম > পরিবেশ

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­

ফাইল ছবি

মৌসুমি বায়ুর বিদায় বেলায় ফুঁসে উঠেছে বঙ্গোপসাগর। সৃষ্টি হয়েছে লঘুচাপ। সাগর বিক্ষুব্ধ থাকায় দেশের চারটি সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হচ্ছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেত পারে। এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এ ছাড়া উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোতে উপকূলের কাছাকাছি চলাচল করতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, এই লঘুচাপটি আরও শক্তিশালী হতে পারে। তবে এর প্রভাবে আপাতত বৃষ্টি সম্ভাবনা নেই।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি শক্তিশালী হয়ে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এটি ভারতীয় উপকূলের দিকে যেতে পারে। তখন হয়তো বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে বৃষ্টি ঝরবে।

এদিকে আজ মঙ্গলবারও সারা দেশে বৃষ্টি পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে গত কয়েক দিনের চেয়ে বৃষ্টির মাত্রা কম থাকতে পারে।

আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান জানান, গত কয়েক দিনের মতো আপাতত ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। তবে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে দেশের কোথাও না কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হতে পারে।

বৃষ্টি হলেও দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়বে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

ঢাকায় আজ ছুটির দিনে আবহাওয়া কেমন থাকবে জানা গেল পূর্বাভাসে

২১ নভেম্বরের পর ভূমিকম্পে কতবার কাঁপল বাংলাদেশ

বায়ুদূষণে দিল্লিকে হারিয়ে শীর্ষে ঢাকা, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসে যা করতে হবে

ঢাকার তাপমাত্রা আজও ১৭ ডিগ্রির ঘরে

এবার ৪.১ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চল, দিনাজপুরে তাপমাত্রা নামল ১১ ডিগ্রিতে

বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ঢাকা, দুর্যোগপূর্ণ অবস্থা দক্ষিণ পল্লবীর

ঢাকার তাপমাত্রা ১৭.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস

বঙ্গোপসাগরে ফের ভূমিকম্প, উৎপত্তি সেন্ট মার্টিন দ্বীপের দক্ষিণে

রাজধানীর বাতাসে বাড়ছে দূষণ, সবচেয়ে খারাপ অবস্থা ইস্টার্ন হাউজিংয়ে