হোম > অর্থনীতি

খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমানোর পরও দাম কমা নিয়ে শঙ্কা

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শুল্ক কমানোর পরও খেজুরের দাম কমানো নিয়ে সন্দিহান আমদানিকারকেরা। তাঁরা দাবি করছেন, শুল্ক যে হারে বেড়েছে, তাতে বেশি দামে কেনা ও ডলারের বাড়তি দরের কারণে খুব বেশি দাম কমানোর সুযোগ নেই। খেজুর আমদানিকারকেরা বলেন, রমজান মাসে ৬০ হাজার টন খেজুরের চাহিদা রয়েছে। গত বছর খেজুর আমদানিতে ৫ শতাংশ অগ্রিম আয়কর ও ৫ শতাংশ অগ্রিম ভ্যাট ছিল। এবার সরকার কাস্টমস ডিউটি ২৫ শতাংশ, নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ৩ শতাংশ ও ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করে। এতে শতকরা শুল্ক দিতে হচ্ছে ৫৩ শতাংশ।

শুধু তা-ই নয়, কেনার দামের চেয়ে বেশি দাম ধরে শুল্কায়ন করা হচ্ছে। এতে আমদানি ব্যয় অনেকটাই বেড়েছে। ফলে রোজায় সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে থাকবে খেজুর। 

খেজুর যাতে কোনো অবস্থায় গতবারের চেয়ে দাম বেশি না হয়, সে বিষয়ে নিয়ন্ত্রণ রাখার দাবি জানিয়েছে ক্যাব। সংগঠনের সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, অতিরিক্ত শুল্কায়নের বিষয়টি কতটুকু সত্য, সে বিষয়ে এনবিআরে খোঁজ নিয়ে দেখা যেতে পারে। তবে ভোক্তা যাতে কষ্ট না পায়, সে বিষয়ে সরকারকে নজরদারি করতে হবে। 

বাংলাদেশ ফ্রেশ ফুড ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হাজি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘গত বছর খেজুরের শুল্কায়ন ছিল টনপ্রতি ৫০০ ডলার। বর্তমানে তা বাড়িয়ে এক হাজার ডলার করা হয়েছে। ড্রাই কনটেইনারে কার্টনের খেজুরে গত বছর শুল্কায়ন ছিল এক হাজার ডলার। বর্তমানে তা বাড়িয়ে ২ হাজার ৫০০ ডলার, ১ হাজার ১০০ ডলারের শুল্কায়ন ২ হাজার ৭৫০ থেকে ৪ হাজার ডলার করা হয়েছে। এটা রীতিমতো আমাদের ওপর জুলুম।’ 

স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল: আড়াই কোটি টাকা আত্মসাতে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা

ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত

যশোরের খেজুর রস: লক্ষ্য ১২০ কোটি টাকার গুড় উৎপাদন

ইসলামি ১০ ও সরকারি ৬ ব্যাংক: ঋণের অর্ধেকের বেশি অনাদায়ি

ছয় মাসে ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

এনবিআর কর্মকর্তার নাম ভাঙিয়ে টাকা দাবি, সতর্কবার্তা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এল আরও ৫৭ হাজার টন গম

চট্টগ্রামে ওয়ালটন পণ্যের ক্রেতাদের হাতে উপহার হস্তান্তর

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ল আরও এক মাস

তুলা গবেষণা কেন্দ্রের ফুটি কার্পাসে নতুন সম্ভাবনা