হোম > সারা দেশ > পঞ্চগড়

পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

পঞ্চগড় প্রতিনিধি 

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে। ছবি: আজকের পত্রিকা

উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। এ কারণে শীতের তীব্রতাও বাড়ছে। চলতি শীত মৌসুমের সর্বনিম্ন ১২ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে এই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।

গতকাল বুধবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সন্ধ্যার পর থেকে কুয়াশায় ঢেকে যায় গোটা এলাকা। সেই সঙ্গে উত্তরের হিমশীতল বাতাসের কারণে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে।

আবহাওয়া অফিস জানায়, আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল। কিন্তু সকাল ৯টায় ১২ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেন আবহাওয়াবিদ রাসেল শাহ। তিনি আরও বলেন, হিমালয়ের কাছাকাছি হওয়ায় উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল থেকে বয়ে আসা হিমেল হাওয়ার প্রভাবে তাপমাত্রা কমে গেছে। সামনে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।

পঞ্চগড়ের স্থানীয়রা জানান, দিনে ঝলমলে রোদে স্বস্তি মিললেও রাতের শীতে কাবু হতে হচ্ছে। বিকেলের পর শীতের পোশাক পরতে হচ্ছে। দিনের বেলা কিছুটা গরম আর রাতে ঠান্ডা আবহাওয়ার এই তারতম্যে জ্বর, সর্দি, ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্টসহ নানা শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন শিশু ও বয়স্করা।

এদিকে ঠান্ডাজনিত রোগের কারণে জেলার হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের বহির্বিভাগে গড়ে প্রতিদিন তিন-চার শ রোগী জ্বর, সর্দি, ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্টসহ শীতজনিত নানা রোগের চিকিৎসা নিচ্ছেন। এ ছাড়া প্রতিদিন গড়ে শতাধিক শিশু ও বয়স্ক রোগী চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন।

পঞ্চগড়ে আট দিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ: রাতে কনকনে শীত, দিনে ঝলমলে রোদ

পঞ্চগড়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, রাতে তীব্র শীত—দিনে ঝলমলে রোদ

বাংলাবান্ধা আইসিপিতে বিজিবির বাড়তি নজরদারি

পঞ্চগড়ে ৪ দিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ

জনগণ যাদের সমর্থন দেবে, তারাই জিতবে: পঞ্চগড়ে সারজিস আলম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা দশের নিচে, বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগ

পঞ্চগড়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, পারদ নেমেছে ৮ ডিগ্রিতে

৫ দিন ধরে পঞ্চগড়ে তাপমাত্রার পারদ ১০ ডিগ্রির ঘরে

ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল প্রধান শিক্ষিকার, আহত স্বামী

তেঁতুলিয়ায় টানা চার দিন ১০ ডিগ্রির ঘরে পারদ, বাড়ছে শীতজনিত রোগী