হোম > সারা দেশ > পঞ্চগড়

দিনে গরম, রাতে শীত

পঞ্চগড় প্রতিনিধি 

ভোরের দিকে শীত বেশি পড়ে। ছবি: আজকের পত্রিকা

উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে আবহাওয়া যেন রীতিমতো লুকোচুরি খেলছে। জেলায় রাতে নেমে আসে কনকনে ঠান্ডা, আর দিন গড়াতেই ফিরে আসে উষ্ণতার ছোঁয়া। আজ রোববার সকাল ৬টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১০০ শতাংশ। ভোরে শীতের চাপ থাকলেও সূর্য ওঠার পরপরই তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করে, পাওয়া যায় গরমের আমেজ।

চলতি মাসের শেষ দিকে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার আশঙ্কার মধ্যেই পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা প্রতিদিন ওঠানামা করছে। শনিবার রেকর্ড হয়েছিল ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শুক্রবারও একই তাপমাত্রা। তার আগের দিন বৃহস্পতিবার ছিল ১৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি আর বুধবার মৌসুমের সর্বনিম্ন রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

স্থানীয়রা বলছেন, রাতে বাড়ছে শীতের দাপট। সন্ধ্যার পর বাইরে বের হলে ভারী শীতপোশাক ছাড়া উপায় নেই। বিশেষ করে মোটরসাইকেল আরোহীরা ভোররাতের ঠান্ডায় বেশি ভুগছেন।

শহরের বাসিন্দা মুবিন হাসান বলেন, ‘রাতে একেবারে ঠান্ডায় কাঁপতে হয়, কিন্তু দুপুর হলেই গরম লাগে। এই উল্টাপাল্টা আবহাওয়ায় শরীরই মানিয়ে নিতে পারছে না।’

ব্যবসায়ী রাজিব আলী বলেন, ‘একদিকে রাতের কনকনে শীত, আরেক দিকে দিনের উষ্ণতা। কী ধরনের পোশাক পরব, বুঝতেই পারছি না।’

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, রাত ও ভোরে শীতের প্রভাব বেশি অনুভূত হচ্ছে, আর দিনে আকাশ পরিষ্কার থাকায় তাপমাত্রা দ্রুত বেড়ে উষ্ণতা তৈরি হয়। আজ রোববার সকাল ৬টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১০০ শতাংশ। চলতি মাসের শেষ দিকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিতে পারে।

ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে পঞ্চগড়ে জনজীবন বিপর্যস্ত

ঘন কুয়াশা ও কনকনে শীতে বিপর্যস্ত পঞ্চগড়, বাড়ছে শীতজনিত রোগী

পঞ্চগড়ে আট দিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ: রাতে কনকনে শীত, দিনে ঝলমলে রোদ

পঞ্চগড়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, রাতে তীব্র শীত—দিনে ঝলমলে রোদ

বাংলাবান্ধা আইসিপিতে বিজিবির বাড়তি নজরদারি

পঞ্চগড়ে ৪ দিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ

জনগণ যাদের সমর্থন দেবে, তারাই জিতবে: পঞ্চগড়ে সারজিস আলম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা দশের নিচে, বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগ

পঞ্চগড়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, পারদ নেমেছে ৮ ডিগ্রিতে

৫ দিন ধরে পঞ্চগড়ে তাপমাত্রার পারদ ১০ ডিগ্রির ঘরে