হোম > নারী

যাঁর কলমে লেখা হয়েছিল বর্ণবাদবিরোধী উপন্যাস

ফিচার ডেস্ক

নাডিন গর্ডিমার। ছবি: সংগৃহীত

গৃহযুদ্ধের পটভূমিতে জাতি, শ্রেণি এবং ক্ষমতার সম্পর্কের জটিলতা নিয়ে গড়ে উঠেছে ‘জুলাই’স পিপল’ উপন্যাসের গল্প। এই যুদ্ধ কাল্পনিক হলেও সেখানে লেখক বলেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার এক অন্ধকার যুগের আশার আলোয় ফেরার গল্প। ঠিক এই কারণে নিষিদ্ধ করা হয় বইটিকে। এই উপন্যাসের লেখক নাডিন গর্ডিমার।

উপন্যাসটি এমন একটি কাল্পনিক দক্ষিণ আফ্রিকাকে চিত্রিত করে, যেখানে একটি কৃষ্ণাঙ্গ বিপ্লব শুরু হয়েছে এবং বর্ণবাদী সরকার ক্ষমতাচ্যুত হয়েছে। গল্পের কেন্দ্রে রয়েছে শ্বেতাঙ্গ লিবারেল দম্পতি মোরা ও ব্যাম স্মাইলস এবং তাঁদের তিন সন্তান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় তাঁরা জোহানেসবার্গের বিলাসবহুল জীবন ছেড়ে তাঁদের বিশ্বস্ত কৃষ্ণাঙ্গ কর্মী জুলাই-এর প্রত্যন্ত গ্রামে আশ্রয় নেয়। গ্রামে শ্বেতাঙ্গরা এখন নির্ভরশীল এবং অসহায়। এই নতুন পরিস্থিতিতে জুলাই ও স্মাইলস পরিবারের মধ্যকার পুরোনো সম্পর্ক, নির্ভরতা এবং অবিশ্বাস নতুন করে পরীক্ষা করা হয়। ‘জুলাই’স পিপল’ হলো এক তীব্র মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস, যা বর্ণবাদী দক্ষিণ আফ্রিকার সামাজিক কাঠামো ভেঙে পড়লে জাতি, প্রভু-ভৃত্য সম্পর্ক এবং মানব পরিচয়ের ওপর তার কী প্রভাব পড়ে, সেই জটিল বিষয়গুলো অত্যন্ত নিপুণভাবে তুলে ধরে।

নাডিন ছিলেন বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের এক শক্তিশালী কণ্ঠস্বর। তাঁর এই নিষিদ্ধ উপন্যাসের পটভূমি বলে দেয়, তিনি কতটা শক্তিশালী লেখক ছিলেন। ১৯৯১ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পান। নাডিনের জন্ম ১৯২৩ সালের ২০ নভেম্বর।

দিলরুবা হক মিলি: বনরক্ষী এক নারীর গল্প

অতীতের আলো, বর্তমানের অন্ধকার

জন্মনিবন্ধন করতে বাবার এনআইডি বা তথ্য বাধ্যতামূলক নয়

নারী আন্তর্জাতিক পেশাদার বক্সিংয়ে হিজাব, নিরাপত্তা নাকি প্রথা

পরিবেশ নিয়ে সরব দুই অভিনেত্রী

বিস্মৃত ছবিতে সামনে এল ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে নারীদের নেতৃত্ব

‘সচেতনতার অভাব ও সামাজিক কাঠামোর বৈষম্য নারীদের এগিয়ে যেতে বাধা দিচ্ছে’

‘নারীর সাফল্য অনেক পুরুষকে শঙ্কিত করে, এই শঙ্কাই সহিংসতা বাড়িয়ে দিচ্ছে’

রীমার ‘আয়নাবিবির গহনা’

শ্বশুর-শাশুড়ি বা অন্য কেউ স্বামীর হয়ে তালাক দিতে পারেন না