হোম > প্রযুক্তি

ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীদের ফি দিতে হবে ইউরোপে 

ইউরোপের গ্রাহকদের বিজ্ঞাপনমুক্ত ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের ব্যবহারের সুবিধা দিতে সাবস্ক্রিপশন ফি চালু করবে মেটা। দা ওয়ালস্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন অনুসারে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইউ) ব্যবহারকারীর জন্য মার্ক জাকারবার্গ বিজ্ঞাপনমুক্ত নতুন সাবস্ক্রিপশনের পরিকল্পনা করছে।

নতুন পরিকল্পনার আওতায় বিজ্ঞাপনমুক্ত ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করতে হলে গ্রাহককে ১৪ ডলার ব্যয় করতে হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে বিনামূল্যে সংস্করণগুলিতে ব্যবহারকারী নিজের পছন্দ অনুযায়ী বিজ্ঞাপন দেখার সুযোগ পাবেন।

ব্রাসেলসের ডিজিটাল-প্রতিযোগিতা নিয়ন্ত্রক, আয়ারল্যান্ডের প্রাইভেসি (গোপনীয়তা) নিয়ন্ত্রক ও অন্যান্য ইইউ প্রাইভেসি নিয়ন্ত্রকদের সঙ্গে এই  প্রস্তাব সম্পর্কে আলোচনা করে মেটা। কোম্পানিটি পরিকল্পনাটির নাম দিয়েছে’ সাবস্ক্রিপশন নো অ্যাডস’ বা এসএনএ। এটি সামনের মাসগুলোতে চালু করা হবে বলে মনে করা হয় ৷

সিএনবিসিকে মেটার মুখপাত্র বলে, মেটা বিনামূল্যে পরিষেবায় বিশ্বাস করে যা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সমর্থন করে। তবে নতুন আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে কোম্পানি বিকল্প ব্যবস্থার জন্য চেষ্টা করছে। এই মুহূর্তে আর বিশেষ কোনো তথ্য তার কাছে নেই।

ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুকের জন্য মেটার ১৪ ডলার প্ল্যান

প্রতিবেদন অনুসারে, ডেস্কটপের জন্য মেটা প্রতিমাসে প্রায় ১০ ইউরো (১০ দশমিক ৪৬ ডলার) ফি নেবে এবং প্রতিটি লিংক অ্যাকাউন্টের জন্য অতিরিক্ত ৬ ইউরো যুক্ত হবে।

আর স্মার্টফোনে একটি অ্যাকাউন্টের জন্য ১৩ ইউরো দিতে হবে। এই ফি বেশি হওয়ার কারণ হলো, অ্যাপল ও গুগলের অ্যাপ স্টোর গুলোকে কমিশন দিতে হবে।

স্ন্যাপচ্যাট ও এক্সের (টুইটার) ইতিমধ্যে বিজ্ঞাপনমুক্ত সাবস্ক্রিপশন ফি চালু করেছে। আর টিকটকও সাবস্ক্রিপশন ফি চালু করার পরিকল্পনা করছে বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গিয়েছে।

প্রযুক্তির দখল কার হাতে

গুগলের নতুন এআই টুল

বৈদ্যুতিক জাহাজ নির্মাণশিল্পে চীনের আধিপত্য

পাসওয়ার্ডের নিরাপত্তা কতটুক: জেনে নিন বিশ্বে সর্বাধিক ব্যবহৃত পাসওয়ার্ড

ভুয়া ওয়েবসাইট চেনার উপায়

আগুনের ঝুঁকিমুক্ত ব্যাটারি বানালেন বিজ্ঞানীরা

উসকানিমূলক কনটেন্ট বন্ধে কঠোর অবস্থানে সরকার

উসকানিমূলক কনটেন্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মেটাকে বিটিআরসির চিঠি

বিবিএসের জরিপ: ইন্টারনেটের আওতার বাইরে দেশের ৪৪% পরিবার

ডিজিটাল রূপান্তর মানে শুধু অ্যাপ নয়, রাষ্ট্রের ভিত্তি পুনর্গঠনের প্রক্রিয়া: ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব