একটি সাধারণ ফাইল ট্রান্সফার অ্যাপ হিসেবে যাত্রা শুরু করে শেয়ারইট। বর্তমানে ব্র্যান্ড মার্কেটিং, ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং ও বিনোদন সংশ্লিষ্ট সমাধান ইত্যাদি বিভিন্ন উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত শেয়ারইট। ডিজিটাল অ্যাডভারটাইজিং সেক্টরে কাজ করার জন্য বর্তমানে বৈশ্বিক ইন্টারনেট প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান শেয়ারইটের রয়েছে নানারকম প্রযুক্তিগত সক্ষমতা। ডিজিটাল সেক্টরে বহুমাত্রিক কাজ করার জন্য শেয়ারইট তৈরি করছে নানারকম অ্যাপ্লিকেশন।
বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা যে হারে বাড়ছে সেই তুলনায় ইন্টারনেট চ্যানেল এবং রিসোর্স বৃদ্ধিতে তেমন গতি নেই। বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশে দ্রুতগতির এবং নির্ভরযোগ্য একটি ইন্টারনেট অ্যাপ্লিকেশন অত্যন্ত প্রয়োজন। তাই, ডিজিটাল কনটেন্ট সবার কাছে সমানভাবে পৌঁছে দেওয়ার চিন্তা থেকে শেয়ারইট বাংলাদেশের বাজারে কার্যক্রম জোরদারের পরিকল্পনা করেছে। মোবাইল ইন্টারনেট অ্যাপ্লিকেশন তৈরি ও ডিজিটাল সেবা প্রদানে শেয়ারইট গ্রুপ বাংলাদেশের মানুষের বিভিন্ন চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কাজ করছে। বেশ কিছু পরিকল্পনা নিয়ে তাঁরা অগ্রসর হচ্ছে।
শেয়ারইট গ্রুপ তাঁদের প্রধান অ্যাপ শেয়ারইটসহ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের এক বৈচিত্র্যময় স্যুট তৈরি করেছে। এই অ্যাপ বিশ্বের প্রায় ২৪০ কোটি ব্যবহারকারী ইনস্টল করেছেন। এই বিপুল সংখ্যক ব্যবহারকারীর কথা বিবেচনা করে শেয়ারইট গ্রুপ ডিজিটাল বিনোদন, ব্র্যান্ড মার্কেটিং এবং বিজ্ঞাপন সমাধান সংক্রান্ত চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কাজ করছে। জানা গেছে, শেয়ারইট গ্রুপ ১৫০ টিরও বেশি দেশের ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছে গেছে এবং অ্যাপটি ভিন্ন ভিন্ন ৪৫টি ভাষায় পাওয়া যাচ্ছে।
শেয়ারইটকে বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল মিডিয়া পাবলিশার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, ভারতীয় উপমহাদেশ এবং মধ্যপ্রাচ্যের দ্রুত বর্ধনশীল মিডিয়া পাবলিশারদের মাঝে শীর্ষস্থান দখল করেছে।