হোম > জীবনধারা

শীতে স্নানের টুকিটাকি

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সারা দিন অফিসের পর শরীরের মতো ত্বকেও ক্লান্তি জমে যায়। কিন্তু শীতে স্নান করার ব্যাপারটা যেন একটু কষ্টসাধ্যই। ঝটপট পানি ঢেলে গরম জামা পরতে পারলেই যেন শান্তি! কিন্তু এ সময় ত্বক অনেক বেশি মরাকোষ জন্মে। এছাড়াও শরীরের ক্লান্তি দূর করতে স্নান খুব ভালো থেরাপিও বটে। ক্লান্তি দূর করতে স্নানের ২০ মিনিট আগে পানিতে লেবুর খোসা, পুদিনা বা গোলাপের পাপড়ি ফেলে রাখুন। চাইলে কয়েক ফোঁটা গোলাপজলও দিতে পারেন। এই পানি দিয়ে স্নান করলে তরতাজা অনুভূত হবে। পাশাপাশি ত্বকও সুন্দর থাকবে। এছাড়াও শীতের স্নানের প্রস্তুতিতে আরও কয়েকটি বিষয় মনে রাখতে হবে।

রূপবিশেষজ্ঞ শারমিন কচি বলেন, ‘শরীর ডিটক্স বা বিষমুক্ত করার সবচেয়ে সহজ উপায় নিয়মিত স্নান করা। অনেকে শীতের সময় প্রতিদিন স্নান করতে অনীহা প্রকাশ করেন। এতে ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কারণ এ সময়ে অনেক ধুলোবালি থাকে।’

হালকা গরম পানিতে একটুখানি এপসম লবণ বা স্নানের উপযোগী যেকোনো লবণ ও কয়েক ফোঁটা এসেনশিয়াল তেল মেশান। এবার সেই পানিতে গোসল সেরে নিন। খুব ঝরঝরে লাগবে। জানান শারমিন কচি।

টিপস

  • স্নানের সময় প্রথমে ঈষদুষ্ণ ও পরে স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি ব্যবহার করুন। এতে রোমকূপ দিয়ে ত্বকের গভীরে জমা হওয়া দূষিত পদার্থ সহজে বের হয়ে আসবে। 
  • ব্যায়ামের পর অবশ্যই মুখ ভালো ক্লিনজার দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। কারণ ঘাম ত্বকে রেখে দেওয়া মানে ব্যাকটেরিয়াকে স্বাগত জানানো। 
  • শীতে বেশির ভাগ মানুষই ত্বকের শুষ্কতায় ভোগেন। সে ক্ষেত্রে সোপ বারের পরিবর্তে তরল সাবান ব্যবহার করা উচিত। এতে ত্বক কমনীয় থাকে। এ সময় অ্যালোভেরা, চন্দন, হলুদ, লেবু, নিম ও ফলের নির্যাসযুক্ত সাবান ব্যবহার করা ভালো। ত্বকের চুলকানি দূর করতে ভালো মানের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করা যেতে পারে।

বাড়ির পাইপলাইন মেরামতের টাকা বাঁচাতে চান? তাহলে দেখে নিন

উৎসবের এ মাসে লাল রঙের পোশাকের সঙ্গে যেমন হবে সাজ

প্রজনন স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পুরুষদের যে ৭টি অভ্যাস বদলানো উচিত

আজকের রাশিফল: বহু যত্নে লালিত স্বপ্ন সত্যি হবে, সাবধানে মুখ খুলুন

কাজুবাদাম দিয়ে গরুর মাংসের ঝাল রসা

ফিরে ফিরে আসে ষাটের দশকের মেকআপ

ঘুরে আসুন কাউয়ার চর

দেশে সরকার অনুমোদিত পাঁচ তারা ২০টি হোটেল

আজকের রাশিফল: প্রিয়জন-বেষ্টিত থেকেও নিঃসঙ্গ লাগবে, মানুষ চেনার অধ্যায় শুরু

২০২৬ সালে ভ্রমণ করার নিরাপদ দেশগুলো