হোম > জীবনধারা

দশমীর সাজে সাবেকি গয়না

অলকানন্দা রায়, ঢাকা

রাত পোহালেই দশমী। এ বছরের মতো উৎসব শেষ। কিন্তু দশমীর উৎসব তো রয়েই গেল, তাই না? দশমী, অর্থাৎ পূজার শেষ দিনেও ঘোরাফেরা ও নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে হবে। আর এগুলোতেও সাজগোজের বিষয় থেকেই যায়।

সাজ যখন পূজার, তখন সাবেকি গয়নায় ভরসা রাখা যেতে পারে নিজেকে নান্দনিকভাবে উপস্থাপন করতে। এক প্যাঁচের শাড়ি আর সনাতনী গয়নায় যে কেউ হয়ে উঠতে পারে অনন্য।

পূজার একটি দিনে পরা যেতে পারে জমাট কাজ করা বেনারসি কাতান, জামদানি বা পেটানো সোনালি কাজের চওড়া পাড়ের সিল্কের লাল, বেগুনি, গোলাপি কিংবা মেরুন রঙের শাড়ি। সঙ্গে গলায় পরা যেতে পারে সীতাহার। কেউ চাইলে চোকার আর সঙ্গে কয়েক লহরের লম্বা মালা পরতেই পারেন।

কানে পরা যেতে পারে কানপাশা কিংবা ঝুমকা। ঝোলানো বড় দুলে কানটানা থাকলে বেশ মানিয়ে যাবে, মায়াময় লাগবে মুখটি। হাতে কয়েক গাছি চুড়ি নয়তো গোলাপ বালা, কোমরে বিছা, বা চাবির গোছা, বাহারি খোঁপায় চুলের কাঁটা। একটু ভিন্নরকম সাজতে চাইলে নাকে নথ আর সিঁথিতে টিকলি পরলে পূজার আবহে আনবে ভিন্নতা। সেই সঙ্গে কাজল আঁকা চোখ আর দুই ভ্রুর মাঝে পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে গোল টিপ—হয়ে গেল সাবেকি গয়নায় পূজার জমকালো সাজ।

মধুতে বিষ! শত শত বছর ধরে খেয়ে চলেছে মানুষ এই বিশেষ মধু

শীতে চাদর স্টাইলিং করবেন যেভাবে

সবুজ পৃথিবীর জন্য ২০২৬: নতুন বছরে কিছু পরিবেশবান্ধব সংকল্প নিন

শীতে ময়শ্চারাইজার ব্যবহারের পাশাপাশি খেতে হবে এই কয়েকটি খাবার

জেন-জি প্রজন্ম কি আসলে ভীত?

আজকের রাশিফল: প্রেমের সম্ভাবনা নষ্ট করবে অহংকার, সময় নিয়ে দাঁত মাজুন

চ্যাপা শুঁটকির পিঠা

২০২৬-এর ডায়েট রেজল্যুশন: নতুন বছর শুরু হোক টেকসই অভ্যাস নিয়ে

কোরিয়ানরা কেন কালো-সাদা পোশাকে ‘আসক্ত’

মাথার ওপর মরুকরণ: কেন বিশ্বজুড়ে কমছে পুরুষের চুলের ঘনত্ব