হোম > বিশ্ব > এশিয়া

প্রথমবারের মতো জনসমক্ষে কিম জং-উনের মেয়ে

বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী প্রেসিডেন্ট উত্তর কোরিয়ার কিম জং-উনের ব্যক্তিজীবন নিয়ে খুব বেশি জানা যায় না। বিশেষ করে তিনি তাঁর পরিবারের সদস্যদের জনসমক্ষে হাজির করেন না। তবে এবারই প্রথম তিনি তাঁর মেয়েকে নিয়ে জনসমক্ষে হাজির হয়েছেন।

আজ শনিবার উত্তর কোরিয়ার সংবাদ সংস্থা কেসিএনের প্রকাশ করা কয়েকটি ছবিতে দেখা যায়, বাবা কিম জং-উনের হাত ধরে পিয়ংইয়ং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ‘নতুন ধরনের’ আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ দেখছে তাঁর কিশোরী কন্যা। কেসিএন অবশ্য কিম জং-উনের মেয়ের নাম প্রকাশ করেনি।

কেসিএন জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার একটি হোয়াসং-১৭ আন্তর্মহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের (আইসিবিএম) পরীক্ষা চালায় উত্তর কোরিয়া। এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা ৬২১ মাইল।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, নতুন ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ পরিদর্শনে নিজের মেয়েকে নিয়ে গতকাল শুক্রবার জনসমক্ষে হাজির হয়েছিলেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং-উন। এবারই প্রথমবারের মতো মেয়েকে নিয়ে জনসমক্ষে এলেন তিনি। এর আগে কখনো কিম তাঁর পুরো পরিবারকে জনসমক্ষে হাজির করেননি।

এদিকে বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ধারণা করা হচ্ছে, কিম জং উনের মেয়ের নাম চু-এ। বয়স ১২-১৩ বছর হতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসির স্টিমসন সেন্টারের উত্তর কোরিয়া বিষয়ক বিশেষজ্ঞ মাইকেল ম্যাডান।

ম্যাডান বলেন, ‘ভবিষ্যতে পরিবারের চতুর্থ প্রজন্মই দেশটির পরবর্তী শাসক হবে, এই বার্তা দিতেই কিম তাঁর মেয়েকে জনসম্মুখে এনেছেন।’

জান্তার কাছে এবার মায়ের বেঁচে থাকার প্রমাণ চাইলেন সু চিপুত্র

বন্ডাই বিচে হামলাকারীকে থামাতে গিয়ে প্রাণ হারান এক বৃদ্ধ দম্পতিও!

পাকিস্তানি বলে গুঞ্জন—বন্ডাই বিচের হামলাকারীরা আসলে ভারতীয়

বন্ডাই বিচ ট্র্যাজেডি: ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার পাসপোর্টে ফিলিপাইনে গিয়েছিল হামলাকারী বাবা-ছেলে

বন্ডাই বিচের ঘটনায় বদলে যেতে পারে অস্ট্রেলিয়ার অস্ত্র-আইন

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের মুখে ধনকুবের থেকে গণতন্ত্রপন্থী আন্দোলনের মুখ জিমি লাই

ফুল, প্রশংসা আর ডলারে ভাসছেন বন্ডাই বিচের ‘নায়ক’ আল-আহমেদ

খালি হাতে বন্দুকধারীকে ঠেকিয়ে নায়ক বনে যাওয়া কে এই আল-আহমেদ

অং সান সু চি হয়তো মারা গেছে, আশঙ্কা ছেলের

ফলের দোকানদার ও বেকার ছেলে: অস্ট্রেলিয়ার সৈকতে হামলাকারী সম্পর্কে যা জানা গেল