হোম > বিশ্ব > এশিয়া

মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিমান হামলায় থাইল্যান্ডমুখী জনস্রোত বাড়ছে

মিয়ানমারের থাইল্যান্ড সীমান্তের কাছে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত এলাকায় আরও বিমান হামলা চালিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী। আজ শুক্রবার বিদ্রোহীদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিমান হামলার কারণে মিয়ানমার থেকে থাইল্যান্ডে পাড়ি জমানোর হার বাড়ছে। 

বিদ্রোহী কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন (কেএনইউ) বলেছে, বৃহস্পতিবার সেনাবাহিনী অন্তত দুটি বিমান হামলা চালায়। একই সঙ্গে গোলাগুলিও হয় বেশ। 

এদিকে রয়টার্সের প্রতিবেদক মায়ে সত জানিয়েছেন, যেখানে বিমান হামলা হয়েছে বলে বলা হচ্ছে, সেখান থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরবর্তী থাই শহর থেকে বোমা বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে এমন শব্দ শোনা যায়। 

এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে মিয়ানমার জান্তা সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। 

গত ফেব্রুয়ারিতে নোবেলজয়ী নেতা অং সান সু চিকে বন্দী করে সামরিক বাহিনী মিয়ানমারের ক্ষমতায় বসার পর থেকেই দেশটিতে অস্থিতিশীলতা চলছে। সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখলের পর থেকে দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে শুরু হয় প্রতিবাদ, বিক্ষোভ, যা ক্রমে সহিংসতায় রূপ নেয়। 

এরই ধারাবাহিকতায় গত সপ্তাহে মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও কেএনইউর মধ্যে সরাসরি সংঘাত শুরু হয়। এই সময়ের মধ্যে দেশটি থেকে থাইল্যান্ডে পালিয়ে গেছে ৪ হাজার ২০০-এর বেশি মানুষ। তবে এটি সরকারি হিসাব। দেশটির নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে এই সংখ্যা ১০ হাজারের বেশি বলে উল্লেখ করা হচ্ছে। কেএনইউ বলছে, যেভাবে বিমান হামলা করা হচ্ছে, তাতে এই শরণার্থীর স্রোত আরও বাড়বে।

রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর দ্বিতীয়বার যুদ্ধবিরতিতে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া

নাজিব রাজাকের ১৫ বছরের কারাদণ্ড, জটিল সমীকরণে মালয়েশিয়ার সরকার

৫৪ কোটি ডলার পাচার: ক্ষমতার অপব্যবহারে দোষী সাব্যস্ত মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী

চীনের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই রেকর্ড প্রতিরক্ষা বাজেট অনুমোদন করল জাপান

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো বিষ্ণু মূর্তি, নিন্দা জানাল ভারত

নাগরিকত্বের জন্য বসবাসের শর্ত দ্বিগুণ করল জাপান

জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের চেষ্টাকে প্রতিহতের ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

তাইওয়ানে মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ছুড়ে ছুরি হামলা, নিহত ৩

জানুয়ারিতে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা গণহত্যার শুনানি

দেশের টাকমাথার লোকদের বাঁচানোর লড়াইয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট