হোম > বিশ্ব > যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা

সিআইএ কর্মীদের স্বেচ্ছায় অবসর নেওয়ার প্রস্তাব

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর সব কর্মীকে আর্থিক সুবিধার বিনিময়ে চাকরি ছাড়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ফেডারেল সরকারকে সংকুচিত করার নীতির আলোকে তাঁদের এই প্রস্তাব দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এতে বলা হয়, চাকরি ছেড়ে দিলে কর্মীরা প্রায় আট মাসের বেতন এবং অন্যান্য সুবিধা পেতে পারে। সিআইএর একজন মুখপাত্র এবং এ সম্পর্কে অবগত আরও দুটি সূত্র গত মঙ্গলবার সিএনএনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

সিআইএর সব কর্মীর কাছে প্রস্তাবটি পাঠানো হলেও শেষ পর্যন্ত সবাইকে চূড়ান্তভাবে চাকরি ছাড়তে হবে কি না, তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে সূত্র বলছে, গণহারে সবাইকে চাকরি ছাড়তে হবে না।

এএফপির খবরে বলা হয়, ট্রাম্প প্রশাসনের একটি ঘোষিত লক্ষ্য হচ্ছে, কেন্দ্রীয় সরকারের খরচের পরিমাণ কমিয়ে আনা। এর অংশ হিসেবে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন সরকারি সংস্থার কর্মীদের ঐচ্ছিক অবসরে পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার সিআইএর কর্মকর্তাদের এই প্রস্তাব দেওয়া হয়। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মধ্যে এ ক্ষেত্রে প্রথমে সিআইএর কর্মীদের বেছে নেওয়া হয়েছে।

বিদেশি ব্যক্তি, রাষ্ট্র ও সংস্থার গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহে নিয়োজিত এই সংস্থাটির কর্মীদের যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ফলে তাঁদেরও লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করায় সরকারের অন্যান্য সংস্থার কর্মীদের মধ্যেও উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। ফেডারেল কর্মীদের এভাবে আর্থিক সুবিধার বিনিময়ে চাকরি ছাড়ার সরকারি উদ্যোগ ঠেকাতে সরকারি কর্মীদের প্রতিনিধিত্ব করা বিভিন্ন ইউনিয়ন মামলা করেছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।

গত জানুয়ারিতে ক্ষমতায় এসেই সংস্থাটিতে নতুন কর্মীদের নিয়োগ স্থগিত করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ইতিপূর্বে নিয়োগপত্র পাওয়া ব্যক্তিরাও এখনই কাজে যোগ দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র বলছে, ইতিমধ্যে নিয়োগপত্র পাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে কারও কারও নিয়োগ বাতিল করতে পারে কর্তৃপক্ষ। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে প্রতিষ্ঠানের নতুন লক্ষ্যের সঙ্গে তাঁদের যোগ্যতা মিলিয়ে দেখা হবে।

সম্প্রতি কানাডা, মেক্সিকো ও চীনের ওপর শুল্ক আরোপের আলোচনায় ফেন্টানিল মাদক সরবরাহের বিষয়টি সামনে নিয়ে আসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চাপের মুখে ইতিমধ্যেই কানাডা ও মেক্সিকো সীমান্ত নিরাপত্তা ও মাদক পাচার কমিয়ে আনতে পদক্ষেপ গ্রহণে রাজি হয়েছে। এক্সে দেওয়া পোস্টে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সীমান্তের জন্য ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন কানাডিয়ান ডলার ব্যয়ে একজন ‘জার’ নিয়োগের কথা বলেছেন, যিনি ফেন্টানিল মাদকের কারবার বন্ধে কাজ করবেন। সূত্র বলছে, ট্রাম্প সিআইএকেও তাঁর দেশে মাদক কারবারি চক্রের বিরুদ্ধে অভিযানে কাজে লাগাতে চান।

ভারতে ঘন কুয়াশায় ১০টি বাস–গাড়ির সংঘর্ষ, নিহত অন্তত ৪

বন্ডাই বিচের ঘটনায় বদলে যেতে পারে অস্ট্রেলিয়ার অস্ত্র-আইন

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের মুখে ধনকুবের থেকে গণতন্ত্রপন্থী আন্দোলনের মুখ জিমি লাই

পেহেলগাম হামলায় এনআইএর চার্জশিট, ৫ ব্যক্তির সঙ্গে এলটিই-টিআরএফও অভিযুক্ত

হিমালয়ে হারিয়ে যাওয়া পারমাণবিক যন্ত্র ৬০ বছর পরও গঙ্গার জন্য ঝুঁকি

ফুল, প্রশংসা আর ডলারে ভাসছেন বন্ডাই বিচের ‘নায়ক’ আল-আহমেদ

খালি হাতে বন্দুকধারীকে ঠেকিয়ে নায়ক বনে যাওয়া কে এই আল-আহমেদ

প্রায় মার্কিন নাগরিক হয়েছিলেন তাঁরা, বাগড়া দিলেন ট্রাম্প

তাইওয়ানে যুদ্ধে জড়ালে চীনের কাছে হারতে পারে যুক্তরাষ্ট্র— পেন্টাগনের গোপন নথি ফাঁস

আরও ৩০০ কোটি রুপির ইসরায়েলি ‘হেরন মার্ক টু’ ড্রোন কিনছে ভারত