হোম > ছাপা সংস্করণ

জাহাজভাঙা শিল্প: শ্রেণি পরিবর্তনে ঝুঁকি কমল

সবুর শুভ, চট্টগ্রাম

বর্তমানে লাল শ্রেণিতে থাকা জাহাজভাঙা শিল্প আবারও কমলা শ্রেণিতে ফেরার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। সম্প্রতি জারি করা পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা ২০২৩-এ শিল্পটিকে লাল শ্রেণিভুক্ত করার পর ব্যবসায়ীরা তা প্রত্যাহারে তৎপর হন। এরই অংশ হিসেবে জাহাজভাঙা শিল্পকে ‘কমলা-খ’ শ্রেণিতে রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়ের জাহাজ পুনঃ প্রক্রিয়া অধিশাখা থেকে। ১৫ মে শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মোমিনুর রশীদ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়কে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, জাহাজভাঙা শিল্পকে প্রথম ১৯৯৭ সালে ‘কমলা-খ’ শ্রেণিভুক্ত করা হয়। ২০০৭ সালে আনা হয় ‘লাল’ শ্রেণিতে। দেশে-বিদেশে এ নিয়ে প্রভাব পড়লে ২০২০ সালে আবার এই শিল্পকে আনা হয় ‘কমলা-খ’ শ্রেণিতে। চলতি বছর সর্বশেষ ‘লাল’ শ্রেণিতে নেওয়ার পর এই শিল্পের ওপর ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব পড়ে জানিয়ে শিপ ব্রেকার্সদের সংগঠন বাংলাদেশ শিপ ব্রেকার্স অ্যান্ড রিসাইক্লার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসবিআরএ) সভাপতি আবু তাহের বলেন, ‘সম্প্রতি জাহাজভাঙা শিল্পকে অতিঝুঁকিপূর্ণ “লাল” শ্রেণিভুক্ত করার পর তা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বিভিন্নভাবে চেষ্টা করি। শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে এ নিয়ে উদ্যোগী হওয়ার বিষয়টি দেশ ও ব্যবসার স্বার্থে ইতিবাচক।’

ব্যবসায়ীরা বলছেন, চলতি অর্থবছরে প্রথম ছয় মাসে ৪ লাখ ৩২ হাজার ১৯৩ টন স্ক্র্যাপ জাহাজ আমদানি হয়েছে। 

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ