আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম মিজানুর রহমানের হস্তক্ষেপে অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীর বাল্যবিবাহ বন্ধ হয়ে গেছে। গত রোববার আমতলী উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় পালিয়ে গেছে বর ও কনে পক্ষের লোকজন।
কনের বাবা ফোনে বলেন, ‘জন্ম নিবন্ধন অনুসারে আমার মেয়ের বিয়ের বয়স হয়েছে। সে অনুসারে বিয়ের আয়োজন করি। কিন্তু পুলিশ এসে বিয়ে বন্ধ করে দিয়েছে।’
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান মিন্টু মল্লিক বলেন, ‘বাল্যবিবাহ দেওয়ার জন্য কনের বাবা মেয়ের বয়স বাড়িয়ে জন্ম নিবন্ধন করিয়ে নেন। খবর পেয়ে কনের বাবাকে বাল্যবিবাহ বন্ধ করতে বলি। কিন্তু কনে পক্ষের লোকজন শোনেনি। পরে পুলিশ গিয়ে বিয়ে বন্ধ করে দিয়েছে।’