হোম > ছাপা সংস্করণ

ঘর তৈরির সাধ্য নেই তহমিনার

ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি

২০ বছর আগে স্বামী মারা গেছেন। তাঁর রেখে যাওয়া তিন শতক ভিটে ও ভাঙা ঘরে ছেলেমেয়ে নিয়ে বাস করে আসছেন তহমিনা বেগম। মাথা গোঁজার ঠাঁই মিললেও ভালো ঘর তৈরির সামর্থ্য নেই। ঘরের চালের টিনে মরিচা পড়ে ফুটো হয়ে গেছে। ঘরের ভেতর থেকে আকাশ দেখা যায়। সামান্য বৃষ্টিতে বিছানাপত্র ভিজে যায়।

তহমিনা বেগমের বাড়ি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের বড়লই সরদারপাড়া গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের সামিউল হকের স্ত্রী। তহমিনার এক ছেলে ও এক মেয়ে।

তহমিনার বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, ভিটেবাড়ির চারদিক খোলা। শুধু মাঝখানে ভাঙাচোরা চৌচালা ঘর। ভাঙা বেড়া, ফুটো চাল। ঘরের সামনের আঙিনায় খোলা আকাশের নিচে তৈরি করেছেন চুলা। শুকনো কলাপাতার বেড়া দিয়ে রান্নার কাজ করেন। নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশনের কোনো ব্যবস্থা নেই।

তাহমিনা বেগম জানান, স্বামী মারা যাওয়ার পর তিনি অন্যের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ শুরু করেন। ধারদেনা ও এলাকাবাসীর সহযোগিতায় অতিকষ্টে মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন। ছেলেকে পড়ালেখা করাতে পারেননি। ছেলেটা এখন ঢাকায় রাজমিস্ত্রির কাজ করে কোনোমতে তাঁর জীবন চালাচ্ছেন। এদিকে বয়স বাড়ায় তহমিনা আর আগের মতো কাজ করতে পারেন না। সরকার ও দানশীল ব্যক্তিদের কাছে সহায়তা কামনা করেন।

বড়ভিটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মিন্টু বলেন, ‘আমি তাহমিনা বেগমকে চিনি। তিনি একেবারেই অসহায় একজন নারী। সুযোগ-সুবিধা আসলে তাঁকে দেওয়া হবে।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ