হোম > ছাপা সংস্করণ

মারুফাকে পুড়িয়ে মারল কে, শনাক্ত হয়নি কেউ

গফরগাঁও প্রতিনিধি

গফরগাঁওয়ে আগুনে পুড়িয়ে মাদ্রাসাছাত্রী মারুফা হত্যার ঘটনায় মামলা দায়েরের ১০ দিনেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের বাবা গত ৩০ ডিসেম্বর গফরগাঁও থানায় অজ্ঞাতদের আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। তবে কেউ গ্রেপ্তার না হওয়ায় নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

গত ২৯ ডিসেম্বর গফরগাঁওয়ের রসুলপুর ইউনিয়নের কদমরসুলপুর গ্রামের একটি বাঁশঝাড় থেকে আগুনে পোড়ানো অবস্থায় মারুফা আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। সেদিন ভোর ৪টার দিকে মারুফা ছোট বোন রহিমাকে ঘুম থেকে তুলে বাথরুমের জন্য ঘর থেকে বের হয়।

পরে মারুফার বাবা মজিবুর রহমান পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আশপাশে খোঁজ শুরু করেন। এর ঘণ্টাখানেক পর বাড়ি থেকে ৪০০ মিটার উত্তরে একটি বাঁশঝাড় থেকে মারুফার আগুনে পোড়া মৃতদেহ খুঁজে পান।

মারুফার বাবা মুজিবুর রহমান বলেন, ‘ঘটনার পর কয়েক দিন বাড়িতে পুলিশ আইসা খোঁজখবর নিয়া গেছে। আমরা কইতে পারি না, কীভাবে মাইয়া পুইড়া মরল। পুলিশ কিছু না করলে আমরা কী করুম।’

কদমরসুলপর গ্রামের আনিসুর রহমান বলেন, ‘মারুফা হত্যার ঘটনায় ১০ দিনেও কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। এ ব্যাপারে আমাদের আক্ষেপ রয়েছে। এলাকাবাসী ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চায়।’

গফরগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক আহম্মেদ বলেন, ‘মামলাটি জেলা গোয়েন্দা শাখায় ন্যস্ত করা হয়েছে। এ মামলায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। ঘটনার জোর তদন্ত চলছে।’

এ বিষয়ে গফরগাঁও সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহফুজা খাতুন বলেন, ‘ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশ, জেলা গোয়েন্দা সংস্থাসহ একাধিক টিম কাজ করছে। তবে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের এখনো শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করা যায়নি।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ