হোম > ছাপা সংস্করণ

টিকায় বিভাগের সেরা মাগুরা

মাগুরা প্রতিনিধি

মাগুরা জেলায় করোনার টিকা দেওয়ার এক বছর পূর্ণ করল জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। জেলা সদরসহ বাকি তিন উপজেলায় গত বছরের এই দিনে প্রথম করোনার টিকা দেওয়া শুরু করে স্বাস্থ্য বিভাগ। টিকা কার্যক্রমে জেলা পর্যায়ে সারা দেশের মধ্যে তৃতীয় ও খুলনা বিভাগে প্রথম হয়েছে বলে জানিয়েছে মাগুরা জেলা বলে স্বাস্থ্য বিভাগ ।

এ উপলক্ষে গতকাল সোমবার দুপুরে সিভিল সাজন কার্যালয়ে কেক কাটেন সিভিল সাজন শহীদুল্লাহ দেওয়ান। এ সময় টিকা কার্যক্রমে অংশ নেওয়া চিকিৎসক, নার্স, স্বেচ্ছাসেবকেরা উপস্থিত ছিলেন।

জেলায় গত বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি প্রথম করোনার টিকা দেওয়া শুরু হয়। ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চার উপজেলায় মোট টিকা দেওয়া হয়েছে ১১৮৮৪১৮ ডোজ। এর মধ্যে ১ম ডোজ- ৭২২৬০০ জন, (যা মোট জনসংখ্যার ৬৬.৫৫ ভাগ)। ২য় ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে ৪৫১২৮৮ জনকে, যা মোট জনসংখ্যার ৪১.৫৬ ভাগ। সেই সঙ্গে ৩য় ডোজ ১৪৫৩০ জন কে দেওয়া হয়েছে।

মাগুরা জেলায় টিকা কার্যক্রমে চিকিৎসকদের পাশাপাশি মোট ৫৬ জন নার্স কাজ করছেন। যেখানে জেলা সদরে ২৬ জন এবং বাকি ৩ উপজেলায় ১০ করে নার্স রয়েছেন এই কার্যক্রমে। তাঁদের সঙ্গে রয়েছে স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে স্কাউট ও রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির সদস্যরা।

মাগুরায় মোট চার ধরনের করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে। অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, ফাইজার বায়োটেক, সোনভ্যাক।

এ বিষয়ে মাগুরা সিভিল সাজন শহীদুল্লাহ দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল সোমবার টিকা দেওয়ার এক বছর পূরণ করল মাগুরা জেলার স্বাস্থ্য বিভাগ। যখনই টিকা পেয়েছি তখন আমরা চেষ্টা করেছি মানুষকে দিয়ে দিতে। যে কারণে নিয়মিত টিকা কার্যক্রমের পাশাপাশি গণটিকা, ভ্রাম্যমাণ টিকা দেওয়া হচ্ছে। এতে মাগুরা জেলা সারা দেশের মধ্যে তৃতীয় এবং খুলনা বিভাগে প্রথম রয়েছে। টিকা সবাইকে নিতে হবে। টিকার বাইরে যেন একজন মানুষও অবশিষ্ট না থাকে, সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ