হোম > ছাপা সংস্করণ

আলোচিত দলবদলের পর ব্যর্থ ক্লাব-অধ্যায়

নতুন মৌসুম শুরুর আগে এই বিরতিতে ফুটবলপ্রেমীদের মনোযোগ তারকাদের দলবদলে। এ সময়ে বড় স্বপ্ন নিয়ে বড় খেলোয়াড়দের দলে ভেড়ায় দলগুলো। ক্লাবগুলোর লক্ষ্য থাকে এই খেলোয়াড়দের কাঁধে ভর করে বড় সাফল্য অর্জনের। তবে কখনো কখনো সেই লক্ষ্য পূরণ হয় না। বড় নাম এনেও পাওয়া হয় না কাঙ্ক্ষিত সাফল্য। দলবদলে ব্যর্থ খেলোয়াড়দের নিয়ে এমন একটা তালিকা করেছে ফুটবলের সাইট গোল ডটকম। যেখানে আছে জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচ, এডেন হ্যাজার্ড, পল পগবা, আতোয়াঁন গ্রিজমান, ফিলিপ্পে কুতিনহোর মতো বাড় নাম।

জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচ
বার্সেলোনা (২০০৯) 
নিজের সময়ের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় জ্লাতন ইব্রাহিমোভিচ। তবে বার্সেলোনায় তাঁর দলবদল একেবারেই সাফল্যের মুখ দেখেনি। ইব্রাকে আনতে বার্সা শুধু ৫৯ মিলিয়ন পাউন্ডই দেয়নি, সঙ্গে নিজেদের চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের নায়ক স্যামুয়েল ইতোকেও দিয়ে দিয়েছিল তারা। তবে বার্সা কোচ পেপ গার্দিওলার সঙ্গে ইব্রার জুটি জমেনি। শেষ পর্যন্ত প্রথম ধারে এবং পরে পাকাপাকিভাবে এসি মিলানে পাড়ি জমান ইব্রা।

এডেন হ্যাজার্ড
রিয়াল মাদ্রিদ (২০১৯)  
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর বিদায়ের পর অনকে প্রত্যাশা নিয়ে চেলসি ছেড়ে রিয়ালে আসেন এডেন হ্যাজার্ড। তবে টানা চোট ‘লস ব্লাঙ্কোস’দের হয়ে কিছু করে দেখানোর সুযোগ দেয়নি হ্যাজার্ড। একাধিকবার তাঁকে ছেড়ে দেওয়ার গুঞ্জনও শোনা যায়। তবে এখনো রিয়ালেই আছেন হ্যাজার্ড। আগামী মৌসুমে কিছু করে দেখানোর প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন এই বেলজিয়ান তারকা। তেমন কিছু হলে তখন হয়তো ব্যর্থ দলবদলের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া যাবে হ্যাজার্ডকে। 

পল পগবা
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড (২০১৬) 
ম্যানইউর ঘরের ছেলে পগবা। ২০১১-১২ মৌসুমে রেড ডেভিলদের মূল দলের হয়ে যাত্রা শুরু করেন তিনি। ২০১২ সালে চলে যান জুভেন্টাসে। ২০১৬ সালে তাঁকে ফিরিয়ে আনতে রেকর্ড ১০৩০ কোটি টাকা খরচ করে ম্যানইউ। তবে এই দলবদল এখনো সাফল্যের মুখ দেখেনি। ৬ মৌসুম কাটিয়ে একটি ইউরোপা লিগ আর একটি কারাবাও কাপ ছাড়া আর কিছু জিততে পারেননি পগবা। ব্যর্থতার বোঝা কাঁধে নিয়েই ক্লাব ছাড়তে যাচ্ছেন তিনি। 

আতোয়াঁন গ্রিজমান
বার্সেলোনা (২০১৯)
আতলেতিকো মাদ্রিদের হয়ে নিজেকে অন্য এক উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন আতোয়াঁন গ্রিজমান। তাঁকে নিয়ে বার্সা সমর্থকদের বিরূপ মনোভাবের পরও ১০০ মিলিয়ন পাউন্ড বা ১ হাজার ১৫০ কোটি টাকা খরচ করে তাঁকে দলে নিয়ে আসেন বার্তেমেউ। তাঁকে নিয়ে বার্সার অনেক আশা থাকলেও নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি তিনি। এমনকি মেসির সঙ্গে তাঁর দ্বন্দ্বের খবরও সামনে আসে। ২০২১ সালে আবার ধারে আতলেতিকো ফিরে যান তিনি। এখন সেখানেই আছেন।

ফিলিপ্পে কুতিনহো 
বার্সেলোনা (২০১৮) 
ব্রাজিলিয়ান তারকা ফিলিপ্পে কুতিনহোকে ধরে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টাই করেছিল লিভারপুল। তবে বার্সেলোনার হয়ে বড় কিছুর করার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে অ্যানফিল্ড ছাড়ার সিদ্ধান্তে অনড় থাকেন কুতিনহো। শেষ পর্যন্ত তাঁর জেদের কাছে হার মানে লিভারপুল কর্তৃপক্ষ। অনেক আশা নিয়ে আসা কুতিনহো বার্সায় থিতুই হতে পারেননি। অথচ এই সময়ের মধ্যে চ্যাম্পিয়নস লিগ ও প্রিমিয়ার লিগ দুটোই জিতেছে লিভারপুল। নানা পথ ঘুরে এখন তিনি অ্যাস্টন ভিলায়।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ