হোম > ছাপা সংস্করণ

ছাত্রলীগের নিহত দুই নেতার বাড়িতে মাতম

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি

রংপুরের তারাগঞ্জে দুই বাসের সংঘর্ষে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলা ছাত্রলীগের দুই নেতা নিহত হয়েছেন। তাঁদের বাড়িতে চলছে মাতম। সন্তান হারিয়ে মূর্ছা যাচ্ছেন তাঁদের মায়েরা। থামছে না কান্না।

গত রোববার রাত সাড়ে ১২টার দিকে রংপুর-দিনাজপুর আঞ্চলিক সড়কের তারাগঞ্জের খারুভাজ সেতুর কাছে দুই বাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত হন। আহত হন ২৫ জনের বেশি মানুষ। 
ওই সংঘর্ষে সৈয়দপুর সরকারি কলেজের ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ও কলেজ সংসদের সাবেক সহক্রীড়া সম্পাদক মহসিন আলী সাগর ঘটনাস্থলেই নিহত হন। আহত হন উপজেলা ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক অলিউল হাসান জুয়েল। গতকাল সোমবার ভোরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি।

মহসিন আলী সাগর সৈয়দপুরের কুন্দল কলেজপাড়া এলাকার মকবুল হোসেনের ছেলে ও অলিউল কামারপকুর ইউনিয়নের নিয়ামতপুর আদানীর মোড় এলাকার মৃত মঞ্জু সরকারের ছেলে। 
গতকাল বাদ জোহর সৈয়দপুর সরকারি কলেজ মাঠে মহসিনের জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে লাশ দাফন করা হয়। বাদ আসর শহরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে অলিউলের জানাজা হয়। তাঁকে স্থানীয় হাতিখানা কবরস্থানে দাফন করা হয়।

এদিকে অলিউলের বাড়িতে চলছে মাতম। একমাত্র ছেলেকে হারিয়ে দিশেহারা মা উম্মে হাবিবা কুলসুম। বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন তিনি। স্বামীর মৃত্যুর পর ছেলেই ছিল তাঁর বেঁচে থাকার একমাত্র অবলম্বন। তাঁর আহাজারিতে বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে। একই অবস্থা দেখা গেছে মহসিনের বাড়িতেও। মহসিনের মা ছালেহা খাতুনও অচেতন হয়ে আছেন। নিহতদের স্বজনেরা জানান, রোববার রাত সাড়ে ১২টার দিকে রংপুরে যাওয়ার উদ্দেশে তাঁরা সৈয়দপুর বাস টার্মিনাল থেকে ঢাকাগামী জোয়ানা পরিবহনের বাসে ওঠেন। 

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ