হোম > ছাপা সংস্করণ

‘বৃষ্টিকে অজুহাত বানাতে চাই না’

রানা আব্বাস, অ্যাডিলেড থেকে

৫৪ বলে ৮৫ রান কি অসম্ভব ছিল
‘আমাদের রান তাড়া করা উচিত ছিল। আমাদের সামর্থ্য ছিল এই রান তাড়া করার। আমরা ইনিংসের মাঝ ওভারে ২-৩ উইকেট হারিয়ে ফেলি, তখন কঠিন হয়ে গিয়েছিল খেলায় ফিরতে। নুরুল হাসান সোহান ও তাসকিন খুবই ভালো ব্যাটিং করেছে, আমাদের খেলায় ফিরিয়েছে। আসলে টি-টোয়েন্টি ম্যাচই এমন। ম্যাচ একবার ওদের দিকে যাচ্ছিল, একবার আমাদের দিকে আসছিল। আমরা পারিনি, এটা আমাদের দুর্ভাগ্য।’ 

ডি-এল নিয়ে আগে চিন্তা ছিল কি না
‘না, ও রকম চিন্তা আমাদের ছিল না। দুই দলই চাইছিল যে খেলাটা হোক। আমরা কোনো মুহূর্তেই চিন্তা করিনি যে বৃষ্টি আইন আসতে পারে। আশাবাদী ছিলাম পুরা ম্যাচটাই হবে। বৃষ্টি না হলে আমাদের যে মোমেন্টাম ছিল, ওটা ভালো থাকতে পারত। এটাও আসলে নিশ্চিতভাবে বলার কোনো সুযোগ নেই যে পরের বলে কী হবে, পরের ওভারে কী হবে। হ্যাঁ, দুর্ভাগ্য লিটন দুবার পিছলে গিয়েছে। জানি না পিচের ভেতরে কিংবা পিচের পাশ দিয়ে দৌড়াচ্ছিল কি না। যেখানে ঘাসের জায়গা ছিল, ওখান থেকে দৌড়াচ্ছিল কি না। প্রথমবার সেখানে স্লিপ করল, দ্বিতীয়বার অবশ্যই সতর্ক হয়ে পিচের মাঝখান দিয়ে দৌড়াতে হতো।’

আম্পায়াররা কি দ্রুত খেলা শুরু করেছেন
‘আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারি না। এটা আম্পায়ারদের কাজ। দুই দলই পুরো ওভার খেলতে চেয়েছিল। বৃষ্টির কারণে সেটা হলেও সবাই ক্রিকেটীয় চেতনা ঠিক রেখে খেলার চেষ্টা করেছে। ২০১৬ বিশ্বকাপের মতোই ম্যাচটা তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয়েছে। এতেই আমি খুশি।’

বৃষ্টি থামার পর মাঠে যা দেখলেন
‘যে মাত্রায় বৃষ্টি হয়েছে, তাতে মাঠ অবশ্যই পিচ্ছিল ছিল। সাধারণত এ ধরনের কন্ডিশনের সঙ্গে ব্যাটিং দল সহজে মানিয়ে নিতে পারে। আমরা পারিনি। এটাকে অজুহাত বানাতে চাই না।’

বেঙ্গালুরুর মতোই আরেকটা আফসোস
‘ঠিক আফসোস বলতে চাই না। আসলে ভারতের সঙ্গে আমাদের ম্যাচগুলো খুব ক্লোজ হচ্ছে, বিশেষ করে বিশ্বকাপে। আমরা খুব কাছাকাছি যাচ্ছি। এই দলটা আরও কিছুদিন একসঙ্গে থাকলে আমার মনে হয় সবার মধ্যে বিশ্বাস তৈরি হবে যে আমরা এত কাছে যাচ্ছি, আরেকটু কেন পারব না।’

বৃষ্টির সময় ড্রেসিংরুমে কী কথা হচ্ছিল
‘ড্রেসিংরুমে আমরা খুবই নির্ভার ছিলাম। আমরা জানতাম ৯ ওভারে আমাদের ৮৫ রান করতে হবে, এটা নেওয়াই যায়। আমাদের হাতে উইকেট ছিল। এবং অবশ্যই ভুবি (ভুবনেশ্বর কুমার) বোলিং কোটা প্রায় শেষ করে ফেলেছে। এই চ্যালেঞ্জ নেওয়া এবং রান তাড়া করা উচিত ছিল। আমরা পারিনি। অনভিজ্ঞতা ও মাঝে মাঝে প্যানিক করা—দুটোই ছিল। আর আমরা খুব বেশি ক্লোজ ম্যাচ খেলিনি। মাঝমধ্যে তাই যখন এ ধরনের পরিস্থিতিতে পড়ি, কীভাবে কী করতে হবে বুঝতে পারি না।’

লিটনের ব্যাটিং
‘গত দুই-তিন বছর ও খুব ভালো খেলেছে। সে জানে কীভাবে রান করতে হয়। সে যে ধরনের খেলোয়াড়, সামর্থ্য অনুযায়ী খেলেছে। এমন না যে আউট অব দ্য বক্স, আমরা সবাই জানি সে এমন ইনিংস খেলতে সক্ষম।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ