হোম > ছাপা সংস্করণ

পুঠিয়ায় কদর বেড়েছে মৌসুমি শ্রমিকদের

এইচ এম শাহনেওয়াজ, পুঠিয়া

কার্তিক মাসের মাঝামাঝি থেকে পুঠিয়ায় শীতের অনুভূতি বাড়ছে। আর শীত এলেই কর্মচাঞ্চল্য দেখা দেয় লেপ-তোশক তৈরির কারখানা–গুলোতে। এই মৌসুমে গ্রামের অনেক নারী চুক্তিতে লেপ-তোশক তৈরির কাজ করেন। তবে কাজ অনুসারে শ্রমিকদের মজুরির পরিমাণ অনেক কম বলে জানান তাঁরা।

জানা গেছে, উপজেলায় লেপ-তোশক তৈরির স্থায়ী কারখানা রয়েছে মোট ১১টি। তবে শীত মৌসুম শুরু হলে অস্থায়ীভাবে বিভিন্ন এলাকায় আরও অর্ধশতাধিক কারখানা গড়ে উঠে। এ ছাড়া গ্রামাঞ্চলের নারীরা চুক্তিতে লেপ, তোশক ও কাঁথা সেলাইয়ের কাজ করে থাকেন।

কাঁঠালবাড়িয়া গ্রামের লেপ তৈরির কারিগর রোজিনা বেগম বলেন, ‘গত কয়েক বছর থেকে আমরা কয়েকজন নারী মিলে লেপ-তোশক তৈরি করি। দোকান মালিকেরা কাপড়, তুলা সরবরাহ করেন। আমরা ক্রেতাদের চাহিদা মোতাবেক তৈরি করে দিই।’

পান্না বেগম নামের অপর এক কারিগর জানান, একজন কারিগর প্রতিদিন তিন-চারটি লেপ তৈরি করতে পারেন। এখন দিনে দুই একটি লেপ তৈরির অর্ডার আসছে। তিনি বলেন, দোকান মালিকেরা একটি লেপ তৈরির মজুরি দেন ২৫০ টাকা। তবে কাজ হিসেবে মজুরির পরিমাণ অনেক কম।

বানেশ্বর এলাকার লেপ তৈরির কারখানার মালিক সুধীর চন্দ্র সরকার বলেন, প্রতিটি লেপের দাম নির্ধারণ হয় তুলা ও কাপড়ের মানের ওপর। আজিমউদ্দীন নামের অপর এক লেপ-তোশক ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমি উপকরণ সরবরাহ করি। আর গ্রামের কিছু নারী চুক্তিতে লেপ-তোশক তৈরি করে দেন। প্রতিটি লেপ তৈরির মজুরি হিসেবে তাঁদের দিতে হয় ৩০০ টাকা। তোশক তৈরির মজুরি ৩৫০ টাকা।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ