হোম > ছাপা সংস্করণ

শাবান মাসে নফল রোজা

মুফতি মুহাম্মদ জাকারিয়া আল-আজহারি

পবিত্র রমজান মাস সিয়াম সাধনায় কাটাতে এখন থেকেই আমাদের প্রস্তুত হতে হবে। শাবান মাসে বেশি বেশি নফল রোজা রাখার মাধ্যমে মহানবী (সা.) রমজানের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতেন। তাই এ মাসে নফল রোজার আলাদা ফজিলত ও তাৎপর্য রয়েছে।

উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.) বলেন, ‘শাবান মাস এলেই রাসুলুল্লাহ (সা.) লাগাতার রোজা রাখতেন। ফলে আমরা বলতাম, তিনি আর রোজা বাদ দেবেন না। আবার কখনো রোজাহীনও থাকতেন, যার কারণে আমরা বলতাম, আর রাখবেন না। আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে রমজান ছাড়া অন্য কোনো মাসে পুরো মাস রোজা রাখতে দেখিনি। তেমনি শাবানের চেয়ে বেশি অন্য কোনো মাসে (নফল) রোজা রাখতেও দেখিনি। (বুখারি)

প্রতি মাসের মতো শাবান মাসেও সাপ্তাহিক ও মাসিক নফল রোজা রাখা সুন্নত। কারণ মহানবী (সা.) প্রতি সপ্তাহের সোম ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। উম্মতকে এই দুই দিন রোজা রাখার জোর তাগিদ দিয়েছেন তিনি। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) সোম ও বৃহস্পতিবারের রোজার প্রতি বেশি খেয়াল রাখতেন।’ (তিরমিজি)

প্রতি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ নফল রোজা রাখার ফজিলতও অসংখ্য। এগুলোকে আইয়ামে বিজের রোজা বলা হয়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘ধৈর্যের মাস হলো রমজান, আর প্রতি মাসে তিন দিন রোজা রাখা সারা বছর রোজা রাখার সমতুল্য।’ (নাসায়ি) অন্য হাদিসে সেই তিন দিন নির্ধারণ করে দেন তিনি। সাহাবি আবু জর গিফারি (রা.)-কে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘আবু জর, যদি তুমি প্রতি মাসের তিন রোজা রাখতে চাও, তাহলে (প্রতি চাঁদের) ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখে রাখো।’ (তিরমিজি)

মুফতি মুহাম্মদ জাকারিয়া আল-আজহারি, মুহাদ্দিস, আল-জামিয়া আল-ইসলামিয়া পটিয়া, চট্টগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ