র সঙ্গে গত মঙ্গলবার দামেস্কে বৈঠক করেছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ আবদুল্লাহ বিন জায়েদ। ২০১১ সালে দেশটিতে গৃহযুদ্ধ শুরুর পর মধ্যপ্রাচ্যের শীর্ষ কোনো কর্মকর্তার এটাই প্রথম সিরিয়া সফর। তা ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের যুক্তরাষ্ট্রের অন্য বন্ধুদের মতো ইউএইও বাশারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে বিদ্রোহীদের সহায়তা করেছিল।
এক দশকের যুদ্ধে বেহাত হয়ে যাওয়া অঞ্চলের প্রায় ৯০ শতাংশ বাশারের নিয়ন্ত্রণে এসেছে। এ ক্ষেত্রে রাশিয়া ও ইরান গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা দিয়েছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সৌদি আরব, কাতার, লেবাননসহ মধ্যপ্রাচ্যের মার্কিন মিত্ররা বাশারের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো করছে।
ইউএই পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও বাশারের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা, বিনিয়োগ ইত্যাদি ইস্যুতে আলোচনা হয়েছে। তবে সিরিয়ার সমস্যার সমাধান না হওয়ায় ইউএইর সম্পর্ক উন্নয়নের প্রচেষ্টা নিয়ে সতর্ক করেছে যুক্তরাষ্ট্র।