হোম > ছাপা সংস্করণ

বাজারে আদার ঝাঁজ নেই

মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি

আদাচাষিরা খেত থেকে আদা তুলে বাজারে আনলেও কাঙ্ক্ষীত দাম মিলছে না। ফলে তাঁরা এ বছর লোকসানের আশঙ্কা করছেন। খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে গত বছর প্রতি মণ আদা বিক্রি হয় ১ হাজার ৮০০ থেকে ২ হাজার টাকায়। এবার তা নেমে এসেছে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকায়। বাজারদর আশানুরূপ না হওয়ায় চাষিরা পড়েছেন বিপাকে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর উপজেলায় ২৭০ হেক্টর জমিতে আদা ও ৩৬০ হেক্টরে হলুদ চাষা হয়েছে। বাজারদর আশানুরূপ না হওয়ায় চাষিরা পড়েছেন বিপাকে।

গত শনিবার উপজেলার বড় বাজার (সাপ্তাহিক হাট) মানিকছড়ি রাজবাজারে সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রান্তিক কৃষকেরা বাজারে আদা নিয়ে এসেছেন। সমতলের পাইকারেরা প্রতি মণ ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকার ওপরে কিনছেন না। এতে কৃষকেরা লোকসানের আশঙ্কা করছেন।

প্রান্তিক কৃষক মো. আবুল কাশেম বলেন, ‘আমি বস্তায় আদা চাষ করেছি। বাজার ভালো হলে লাভবান হওয়ার স্বপ্ন দেখছিলাম। এখন দেখছি বাজারধস। প্রতি মণ ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি করলে লাভ থাকবে। না হলে কেউ ভবিষ্যতে আদা চাষ করতে চাইবেন না।’

কৃষি ব্যাংক ব্যবস্থাপক দিলীপ কুমার দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে জানান, এ অঞ্চলের প্রান্তিক কৃষকেরা মসলাজাতীয় ফসলের ওপর স্বল্প সুদে (৪ শতাংশ) ঋণ নিয়ে আদা-হলুদ চাষ করেন। বাজারদর ভালো হলে কৃষকের আগ্রহ বাড়ে। না হলে তাঁরা এসব ফসল চাষে আগ্রহ হারান।

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সুমন গুপ্ত জানান, এ বছর উপজেলায় মসলাজাতীয় ফসল আদা ও হলুদ ৬৩০ হেক্টরে চাষা হয়েছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাসিনুর রহমান বলেন, ‘মসলাজাতীয় ফসল আদা-হলুদ চাষাবাদে কৃষকেরা ব্যাংক থেকে কম সুদে ঋণ নিয়ে চাষাবাদ করেন। বাজারদর ভালো হলে কৃষকদের মসলা চাষে আগ্রহ বাড়বে। খারাপ হলে আগ্রহ কমবে।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ