পঞ্চম ধাপে সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে পাঁচটিতে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন। বাকি ছয়টির মধ্যে তিনটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা, দুটিতে বিএনপি-জামায়াতের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও একটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়ী হয়েছেন।
শোভনালী ইউনিয়নে মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক (স্বতন্ত্র) ৭ হাজার ৪৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শম্ভুচরণ মণ্ডল নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ভোট পেয়েছেন ৫ হাজার ৫৫৩টি। বুধহাটা ইউনিয়নে মাহবুবুল হক ডাবলু নৌকা প্রতীকে ৮ হাজার ৮৫৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুল হান্নান পেয়েছেন ৭ হাজার ২৯১ ভোট।
কুল্যায় ওমর সাকী ফেরদৌস পলাশ আনারস প্রতীকে ১০ হাজার ১৫১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুল বাসেত নৌকা প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৫ হাজার ৫২৯ ভোট। দরগাহপুরে শেখ মিয়ারাজ আলী নৌকা প্রতীকে ৫ হাজার ৪২৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
আশাশুনি সদরে এস এম হোসেনুজ্জামান নৌকা প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৬ হাজার ৩১৪ টি। শ্রীউলায় দীপংকর বাছাড় দিপু আনারস প্রতীকে ৮ হাজার ৯৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
খাজরায় এসএম শাহনেওয়াজ ডালিম নৌকা প্রতীকে ৭ হাজার ৬২২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। আনুলিয়ায় রুহুল কুদ্দুস আনারস প্রতীকে ৮ হাজার ২২৯টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। প্রতাপনগরে মো. দাউদ আলী আনারস প্রতীকে ৮ হাজার ৪৬০টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
কাদাকাটিতে দীপঙ্কর কুমার সরকার দীপ নৌকা প্রতীকে ৩ হাজার ৯৮৯টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। বড়দল ইউনিয়নে জগদীশ চন্দ্র সানা ঘোড়া প্রতীকে ৬ হাজার ৪৯৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আজহারুল ইসলাম টেলিফোন প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৫ হাজার ৫৪৭টি ভোট।