হোম > ছাপা সংস্করণ

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচে সেই আম্পায়ারিং বিতর্ক

নিজস্ব প্রতিবেদক, অ্যাডিলেড থেকে

‘ভারতের বিপক্ষে খেলায় সব সময় একই গল্প, আমরা সব সময় জয়ের প্রান্তে থাকি কিন্তু শেষটা করতে পারি না’—পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আফসোস নিয়ে বলছিলেন সাকিব আল হাসান। এত কাছে তবু এত দূরে—এই গল্পের সঙ্গে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচে আম্পায়ারিং বিতর্কও যেন পরিচিত ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

২০১৫ বিশ্বকাপে মেলবোর্নে কোয়ার্টার ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে রুবেল হোসেনের ‘নো বল’ হওয়া না-হওয়া নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। আম্পায়ারিং নিয়ে বিতর্ক ছিল গতকালকের ম্যাচেও। বৃষ্টি না থামতেই মাঠকর্মীরা অনেক চেষ্টা চালাচ্ছিলেন মাঠ দ্রুত শুকিয়ে ফেলতে। অবিরত বৃষ্টিতে এ চেষ্টা অবশ্য খুব একটা কাজে দিচ্ছিল না। বৃষ্টিতে ৫২ মিনিট খেলা বন্ধ থাকার পর আম্পায়াররা যে সময়ে খেলা শুরু করলেন, মাঠ ভালোভাবে শুকাতে আরও সময় নেওয়া যেত কি না—এ প্রশ্ন উঠেছে। ভেজা মাঠে লিটন দাস একাধিকবার পিছলে গেছেন। স্বচ্ছন্দে না দৌড়াতে পারার খেসারত দিয়ে রানআউটও হয়েছেন।

সাকিব অবশ্য এ বিষয়ে কোনো বিতর্কে জড়াতে আগ্রহী নন। আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে তিনি খুশি কি না, সংবাদ সম্মেলন শেষে ড্রেসিংরুমে ফেরার পথে হাসতে হাসতেই বলছিলেন, ‘খুশি হলে কী আর দুঃখে থাকলেই-বা কী!’ তবে মিক্সড জোনে আসা নুরুল হাসান সোহান জানালেন আরেক তথ্য, ‘মাঠ যে ভেজা আপনারাও দেখছেন। যখন আমরা কথা বলি, একটা ফেক থ্রোও ছিল। যেটায় ৫ রান পেনাল্টি হয়তো হতে পারত। ওটা আমাদের দিকে আসতে পারত।’

সোহান জানালেন, ‘ফেক থ্রো’ হয়েছিল বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হওয়ার আগে। বিতর্কিত বিষয়ের বাইরেও বাংলাদেশের সুযোগ ছিল ম্যাচটি জিতে নেওয়ার। সোহানের আফসোস, ‘লিটন ভালো মঞ্চ তৈরি করেছিল। আমরাও কাছাকাছি গিয়েছিলাম। শেষ ওভারে আত্মবিশ্বাসী ছিলাম হয়ে যাবে। তবে একটা বাউন্ডারি আমাদের শর্ট ছিল।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ