হোম > ছাপা সংস্করণ

হজরত মুহাম্মদ (সা.) শেষ নবী

মুফতি খালিদ কাসেমি

পৃথিবীতে নবুওয়াতের পবিত্র ধারা শুরু হয়েছে হজরত আদম (আ.)-এর মাধ্যমে। আর এই ধারা শেষ হয়েছে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মাধ্যমে। তিনিই শেষ নবী, তাঁর পরে এই পৃথিবীতে আর কোনো নবী আসবেন না। প্রত্যেক মুসলমানের এ বিশ্বাস রাখা অতি জরুরি। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হচ্ছে, ‘মুহাম্মদ তোমাদের কারও বাবা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসুল এবং শেষ নবী। আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।’ (সুরা আহযাব: ৪০)

মহানবী (সা.) বলেন, ‘আমি এবং আমার আগের নবীদের উপমা হলো, এক ব্যক্তি একটি ভবন নির্মাণ করল এবং সেটিকে সুশোভিত ও সুসজ্জিত করল, কিন্তু এক কোণে একটি ইটের জায়গা খালি রয়ে গেল; এরপর লোকজন চারপাশে ঘুরে ঘুরে বিস্ময়ের সঙ্গে বলতে লাগল, ওই শূন্যস্থানের ইটটি লাগানো হলো না কেন? নবী (সা.) বলেন, ‘আমিই সেই ইট। আর আমিই শেষ নবী।’ (বুখারি)

কেয়ামতের আগে হজরত ইসা (আ.) আসমান থেকে নেমে আসবেন। তখন তিনি মহানবী (সা.)-এর শরিয়ত অনুযায়ী আমল করবেন, নিজ শরিয়ত অনুযায়ী আমল করবেন না। এটি শুধু ইসা (আ.)-এর ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য নয়; বরং আগের আর কোনো নবীও যদি আসতেন, তবে তিনি মহানবী (সা.)-এর শরিয়ত অনুযায়ীই আমল করতেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আজ যদি মুসা (আ.) জীবিত থাকতেন, তবে আমার শরিয়তের অনুসরণ ছাড়া অন্য কোনো উপায় থাকত না।’ (মুসনাদে আহমদ)

মহানবী (সা.)-এর পর কেউ যদি নবী হওয়ার দাবি করে, তবে সে মিথ্যাবাদী। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘অচিরেই আমার উম্মতে ৩০ জন অতি মিথ্যাবাদী প্রকাশ পাবে। তারা প্রত্যেকেই নিজেকে নবী দাবি করবে। অথচ আমিই শেষ নবী, আমার পরে কোনো নবী নেই।’ (তিরমিজি) 

মুফতি খালিদ কাসেমি, শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ