হোম > ছাপা সংস্করণ

ইসলামি জ্ঞানের সুষ্ঠু ব্যবহারের গুরুত্ব

আবরার নাঈম

ইলম অহি তথা ইসলামি জ্ঞান হলো আল্লাহ প্রদত্ত নূর। তা সবাইকে দেওয়া হয় না। এটি এমন শক্তি, যা মানুষকে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বিরত রাখে। যাদের এই জ্ঞান দেওয়া হয়, তারা সম্মানিত ব্যক্তি। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘তোমাদের মধ্যে যারা ইমান এনেছে এবং ইলম দান করা হয়েছে, আল্লাহ তাদের মর্যাদা সমুন্নত করবেন।’ (সুরা মুজাদালাহ-১১)

ইসলামি জ্ঞান অর্জনের তাগিদ দিয়ে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা জ্ঞানী, তাদের জিজ্ঞাসা করো, যদি তোমাদের জানা না থাকে।’ (সুরা নাহল: ৪৩)। মহান আল্লাহ তাকেই ইসলামি জ্ঞান দান করেন, যাকে তিনি ভালোবাসেন। এক হাদিসে আছে, হজরত মুআবিয়া (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা যার কল্যাণ চান, তাকে দ্বীনের জ্ঞান দান করেন।’ (সহিহ বুখারি: ৩১১৬)

কেউ যদি এই জ্ঞান অর্জনের পর তা গোপন করে, অর্থাৎ কেউ জিজ্ঞাসা করলে উত্তর না দেয়, তাহলে তাকে আগুনের লাগাম পরিয়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘কোনো ব্যক্তি তার জানা জ্ঞানের কথা জিজ্ঞাসিত হয়ে তা গোপন করলে কিয়ামতের দিন তাকে আগুনের লাগাম পরানো হবে।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ২৬৬)

তবে কেউ যদি এমন বিষয়ে জিজ্ঞাসিত হয় যে বিষয়ে তার সুস্পষ্ট জ্ঞান নাই, তাহলে উত্তর না দেওয়াই উত্তম। কারণ তখন সে মনগড়া কথা বলবে এবং নবী (সা.) যা বলেননি সেটাকে হয়তো সে তার দিকে সম্বোধন করে দেবে এবং নবীজির ওপর মিথ্যারোপের পাপে জড়িত হবে। যার শাস্তি অত্যন্ত ভয়াবহ। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে আমার প্রতি মিথ্যারোপ করে, সে যেন জাহান্নামকে তার আবাস বানাল।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ৩০)

লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ