হোম > ছাপা সংস্করণ

মাঠে মাঠে ধান কাটার ধুম

কয়রা প্রতিনিধি

বাঁধ ভেঙে ফসলের মাঠ পানিতে তলিয়ে যাওয়া ও বীজতলা নষ্ট হওয়াসহ নানান প্রতিকূলতার মধ্যে এ বছর আমন ধান চাষ করেছিলেন কয়রা উপজেলার কৃষকেরা। আশানুরূপ ফসল না হলেও যে ফসল হয়েছে তা ঘরে তুলতে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা।

উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর থেকে জানা যায়, উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে চলতি বছর ১৩ হাজার ৭২০ হেক্টর জমিতে আমন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। তবে ১৪ হাজার ৭২০ হেক্টর জমিতে আমন আবাদ করা হয়।

গতকাল সরেজমিনে কয়রা ইউনিয়নের ৫ নম্বর কয়রায় দেখা যায়, মাঠে মাঠে পাকা ধান। বাতাসে দুলছে ধানের শীষ। পাকা ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। কয়রা ইউনিয়নের ৫ নম্বর কয়রা গ্রামের নিতীশ মণ্ডল ১১ বিঘা জমি ৫৫ হাজার টাকায় হারিতে (বন্ধক) নিয়ে আমন ধানের চাষ করেছেন। আষাঢ়ের শুরুতে অতিবৃষ্টির কারণে তার সব বীজতলা নষ্ট হয়ে যায়। ভেবেছিলেন এবার আর ধান হবে না। তবে নতুন করে আবার অল্প সময়ের মধ্যে বীজতলা তৈরি করেও ধান হয়েছে।

একই গ্রামের দুর্লভ গাজী বলেন, এ বছর দুই বিঘা জমিতে তিনি প্রথম আমন চাষ করেছেন। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে বীজতলা নষ্ট হয়ে যায়। নতুন করে অন্য জায়গা থেকে চারা কিনে আমন চাষ করেন। ভেবেছিলেন তিনিও ফসল তুলতে পারবেন না। তবে ২ বিঘা জমিতে ২৫ মনের বেশি ধান পাবেন বলে তিনি আশা করছেন।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, উপকূলে লবণাক্ততার পরিমাণ বেশি। এ বছর আষাঢ়ের অতিবৃষ্টির জলাবদ্ধতায় বীজ তলা নষ্ট হয়ে যায়। বিভিন্ন প্রতিকূলতার মধ্যে কৃষি অফিসের সহযোগিতায় নতুন করে আমন ধান চাষ করে কৃষকেরা। চার পাঁচটি বিল ছাড়া সবখানে ভাল ফসল হয়েছে। আশা করছি এ বছর আমন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ