হোম > ছাপা সংস্করণ

জামাতে নামাজ আদায়ের গুরুত্ব

আবদুল আযীয কাসেমি

ইমানের পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও মাহাত্ম্যপূর্ণ ইবাদত নামাজ। ইসলামের দ্বিতীয় রোকন এটি। নামাজের গুরুত্বের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বারবার জামাতে নামাজ আদায়ের নির্দেশ দিয়েছেন। মহানবী (সা.) নিজের বাস্তব জীবনে তা প্রয়োগ করে দেখিয়েছেন এবং সাহাবায়ে কেরামকে সঙ্গে নিয়ে নামাজ কায়েম করেছেন। সেই ধারাবাহিকতায় এ বিধান বাস্তবায়িত হয়ে আসছে। কোরআন-হাদিসে নামাজের অসংখ্য ফজিলতের কথা বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই নামাজ অশ্লীলতা ও গর্হিত কাজ থেকে মানুষকে বিরত রাখে।’ (সুরা আনকাবুত: ৪৫)

নামাজ মুমিনের জন্য আল্লাহর সওগাত। মিরাজের রাতে এ উপহার বহন করে নিয়ে এসেছেন আমাদের প্রিয় নবী (সা.)। নামাজের ধরন ও প্রকৃতির দাবিই হলো তা জামাতে আদায় করা। মহানবী (সা.) জীবনে কখনো একা নামাজ পড়েননি। এমনকি সাহাবায়ে কেরামও কোনো উল্লেখযোগ্য কারণ ছাড়া জামাত ত্যাগ করতেন না। একা নামাজ আদায় করার চেয়ে জামাতে নামাজ আদায় করার মর্যাদা অনেক বেশি। হাদিসে এসেছে, ‘জামাতে নামাজ পড়া একা নামাজ আদায় করার চেয়ে ২৭ গুণ বেশি উত্তম।’ (বুখারি: ৬৪৫)

তা ছাড়া, জামাতে অংশ নিতে মসজিদে যাওয়ার প্রতি পদক্ষেপে এক নেকি করে পাওয়া যায় এবং একটি করে গুনাহ ক্ষমা করা হয়। যতক্ষণ সে মসজিদে অবস্থান করে, ততক্ষণ সে নামাজে আছে বলে গণ্য করা হয় এবং ফেরেশতারা তার জন্য এই বলে দোয়া করতে থাকেন যে, ‘হে আল্লাহ, আপনি তাকে ক্ষমা করুন, তার প্রতি দয়া করুন।’ যতক্ষণ তার অজু থাকে, ততক্ষণ এ দোয়া অব্যাহত থাকে। (বুখারি: ৪৭৭)

আবদুল আযীয কাসেমি, শিক্ষক ও হাদিস গবেষক

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ