হোম > ছাপা সংস্করণ

সেঞ্চুরি হাঁকালেন রণবীর-শ্রদ্ধা জুটি

গত বছর বলিউডের বিপদের দিনে রক্ষাকর্তা হয়ে দাঁড়িয়েছিল রণবীর কাপুরের ‘ব্রহ্মাস্ত্র’। ২৫৭ কোটি রুপি আয় করেছিল সিনেমাটি। এ বছরও আরেকটি শতক হাঁকালেন রণবীর। তাঁর ‘তু ঝুটি ম্যায় মক্কার’ মুক্তির ১১ দিনেই বক্স অফিসে ১০০ কোটির ক্লাবে জায়গা করে নিয়েছে। শাহরুখের ‘পাঠান’-এর পর এটিই চলতি বছরে বলিউডের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি।

তু ঝুটি ম্যায় মক্কার মুক্তির পরবর্তী সপ্তাহে বলিউডে এসেছে আরও দুটি সিনেমা—রানী মুখার্জি অভিনীত ‘মিসেস চ্যাটার্জি ভার্সাস নরওয়ে’ এবং কপিল শর্মা অভিনীত ‘জুইগ্যাটো’। ধারণা করা হচ্ছিল, এ দুই সিনেমার চাপে কোণঠাসা হয়ে পড়বে রণবীরের সিনেমাটি। কিন্তু একেবারেই তা হয়নি। বক্স অফিসে তেমন সুবিধা করে উঠতে পারছেন না রানী কিংবা কপিল—কেউই। বরং তু ঝুটি ম্যায় মক্কার-এর ব্যবসার পরিস্থিতি দিনে দিনে বাড়ছে।

রোমান্টিক কমেডি ঘরানার এ সিনেমায় রণবীরের সঙ্গী হয়েছেন শ্রদ্ধা কাপুর। তবে রণবীরই এর প্রাণভোমরা। বহুদিন পরে সেই ‘ওয়েক আপ সিড’ বা ‘ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি’র চকলেট বয় ইমেজে পাওয়া গেছে তাঁকে। তু ঝুটি ম্যায় মক্কার সিনেমার গল্পে দেখা গেছে, দিল্লির ধনী ব্যবসায়ী পরিবারের ছেলে মিকি (রণবীর)। বিদেশে বন্ধুর ব্যাচেলর পার্টিতে তিন্নির (শ্রদ্ধা) সঙ্গে আলাপ হয় তার। তিন্নি করপোরেট জগতে কাজ করেন। স্বাধীনচেতা মেয়ে। চেনা পরিচিত বলিউডি ফর্মুলায় প্রেমে পড়েন তারা।

লাভ রঞ্জন পরিচালিত তু ঝুটি ম্যায় মক্কার দেখে অনেকেরই ধারণা, এটা রণবীরের জীবনের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত। তাঁদের ভুল ভাঙিয়ে রণবীর বলেন, ‘এ সিনেমায় আমি যে চরিত্রে অভিনয় করেছি, সেটা কোনো ক্যাসানোভার নয়। আমি কেবল সেই মানুষের সাহায্য করি, যাঁরা প্রেমের সম্পর্কে আছেন। তাঁদেরকে প্রেম-সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দিই। আমি এখানে একজন ব্রেকআপ আর্টিস্টের চরিত্রে অভিনয় করছি, ফলে এটা আমার বায়োপিক একদমই নয়।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ